ফাইল চিত্র।
সূত্রের খবর, আরজেডি নেতা তথা লালু-পুত্র তেজস্বী যাদবকে সঙ্গে নিয়ে মিছিল করে রাজভবনে যাবেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার।
‘নতুন ভাবে নতুন জোটের নেতৃত্বদানের’ জন্য নীতীশ কুমারকে অভিনন্দন জানালেন জেডিইউয়ের সংসদীয় বোর্ডের সভাপতি উপেন্দ্র কুশওয়াহা।
नये स्वरूप में नये गठबंधन के नेतृत्व की जवाबदेही के लिए श्री नीतीश कुमार जी को बधाई। नीतीश जी आगे बढ़िए। देश आपका इंतजार कर कर रहा है।
— Upendra Kushwaha (@UpendraKushJDU) August 9, 2022
বিহারে আবারও পালাবদলের জল্পনা। এই আবহে কংগ্রেস সূত্রে জানানো হয়েছে, বিহারে অ-বিজেপি সরকারকে সমর্থন জানাবে তারা।
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের বাসভবনের সামনে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
#BiharPoliticalCrisis | Police personnel deployed outside the residence of Bihar CM and JD(U) leader Nitish Kumar in Patna
— ANI (@ANI) August 9, 2022
The CM will meet Bihar Governor Phagu Chauhan today at 4pm, at Raj Bhavan, amid reports of rift in NDA. pic.twitter.com/UxNudgSwMV
অবশেষে বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে দিলেন নীতীশ কুমার। রাজভবনে বিকেলে যাবেন। তার আগে এখন চললেন রাবড়ি দেবীর বাসভবনে।
বিকেল ৪টেয় বিহারের রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাতের জন্য সময় চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। এর আগে, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় সাক্ষাতের জন্য সময় চেয়েছিলেন তিনি।
বিহারে বিজেপি শিবিরে ভাঙনের জল্পনায় সংবাদ সংস্থা এএনআইকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিজেপি মন্ত্রী বলেছেন, ‘‘কেন ইস্তফা দেব? নীতীশ কুমার কী করেন, তার জন্য অপেক্ষা করছি। তার পর আমরা পদক্ষেপ করব।’’
Patna | A Bihar minister belonging to BJP who prefers to remain unnamed says, "why should I resign?", amid the brewing political crisis in the State. "We are waiting for Nitish Kumar to make the first move, then we will take a step," he adds.
— ANI (@ANI) August 9, 2022
সূত্রের খবর, লালু-পুত্র তেজস্বী যাদবকে সঙ্গে নিয়ে রাজভবনে যাবেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার।
একাধিক সংবাদমাধ্যমে দাবি, বেশ কয়েক জন বিজেপি বিধায়ক দল ছেড়ে নীতীশের শিবিরে ভিড়তে পারেন। তবে এই দাবি সত্যি হবে কি না, এ নিয়ে জল্পনা রয়েছে।
বিহারে রাজনৈতিক পালাবদল ঘিরে জোর জল্পনা। দুপুর দেড়টায় সাংবাদিক বৈঠক ডাকল বিজেপি।
২০২০ সালে বিধানসভা নির্বাচনে বিহারে ২৪৩ আসনের মধ্যে একক দল হিসাবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক আসনে জেতে লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডি। ৭৫টি কেন্দ্রে জয়ী হয় লালুর দল। বিজেপি জেতে ৭৪টি আসনে। তিন নম্বর হিসাবে নীতীশ কুমারের জেডিইউ পায় ৪৩টি আসন। কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ১৯টি আসন।
পুরনো স্মৃতিকে পাশে সরিয়ে আবারও জেডিইউ-র হাত ধরতে আরজেডি ও কংগ্রেস সদিচ্ছা দেখিয়েছে। ২০২০ সালের বিধানসভা ভোটের ফলে দলের বিপুল সংখ্যক আসন হারিয়ে সংখ্যার বিচারে তিন নম্বরে নেমে গিয়েছেন নীতীশ! এই মুহূর্তে রাজ্য বিধানসভায় সবচেয়ে বড় দল লালুর আরজেডি। যার নেতা তেজস্বী যাদব। আসন সংখ্যার হিসাব ধরলে লালু-নীতীশ ও কংগ্রেস একজোট হলে অনায়াসেই গড়া যাবে সরকার। এই সম্ভাবনা সত্যি হলে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে হিন্দি বলয়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই রাজ্যে ক্ষমতা থেকে সরতে হবে বিজেপিকে। যা মোদী বাহিনীর কাছে বড় ধাক্কা বলেই মনে করা হচ্ছে।
বিজেপির সঙ্গে নীতীশ কুমারের জেডিইউয়ের সম্পর্কের ওঠানামা অবশ্য নতুন নয়। এর আগে ২০১৫ সালেও বিজেপির সঙ্গ ছেড়ে লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছিল জেডিইউ। সে বার লালুর দলের আসন বেশি থাকলেও ‘পুরনো বন্ধু’ নীতীশকে মুখ্যমন্ত্রিত্ব দিয়েছিলেন লালু। সঙ্গে মন্ত্রী হিসেবে জুড়েছিলেন নিজের দুই ছেলে তেজস্বী ও তেজপ্রতাপকে। কিন্তু সেই সরকার বেশি দিন টেকেনি। আড়াই বছরের মাথায় ফের বিজেপির হাত ধরেন নীতীশ। মুখ্যমন্ত্রীও হন। তখনই নীতীশকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ বলে দেগেছিলেন আরজেডি নেতারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy