দেশ জুড়ে হিংসাত্মক বিক্ষোভের জেরে ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্প প্রত্যাহার করতে হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। সেই সঙ্গে যুবসমাজের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে তাঁকে। শনিবার এই দাবি করলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গাঁধী। তাঁর আরও দাবি, এ ধরনের আন্দোলনের জেরেই এক কালে তিন কৃষি আইন প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছিল মোদী সরকার। আরও এক বার সেই পথেই হাঁটতে হবে কেন্দ্রীয় সরকারকে।
ভারতের স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনায় চুক্তিভিত্তিক অন্তর্ভুক্তির জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে উত্তাল বিহার, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গানা-সহ দেশের অন্তত ১৩টি রাজ্য। জাতীয় সড়ক অবরোধ থেকে গাড়ি ও ট্রেনে ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের জেরে বিপর্যস্ত হয়েছে ওই রাজ্যগুলির বিভিন্ন জায়গা। বিক্ষোভকারীদের তাণ্ডবে শুধুমাত্র বিহারেই রেলের প্রায় ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তির ক্ষতি হয়েছে। তেলঙ্গানার সেকেন্দ্ররাবাদে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার সময় পুলিশের গুলিতে এক জন নিহত হয়েছেন বলেও অভিযোগ।
8 सालों से लगातार भाजपा सरकार ने ‘जय जवान, जय किसान' के मूल्यों का अपमान किया है।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) June 18, 2022
मैंने पहले भी कहा था कि प्रधानमंत्री जी को काले कृषि कानून वापस लेने पड़ेंगे।
ठीक उसी तरह उन्हें ‘माफ़ीवीर' बनकर देश के युवाओं की बात माननी पड़ेगी और 'अग्निपथ' को वापस लेना ही पड़ेगा।
এই আবহে শনিবার রাহুল টুইট করে মোদী সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। তাঁর দাবি, ‘আট বছর ধরে লাগাতার ‘জয় জওয়ান, জয় কিষান’-এর মূল্যবোধকে অপমানিত করেছে বিজেপি সরকার। আমি আগেও বলেছিলাম, তিন কৃষি আইনের মতো কালা কানুনকে প্রত্যাহার করতে হবে। ঠিক ওই ভাবেই ‘মাফীবীর’ হয়ে দেশের যুবসমাজের কথা মানতে হবে (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে) এবং ‘অগ্নিপথ প্রত্যাহার করতেই হবে।’
প্রসঙ্গত, অগ্নিপথ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত সেনাকর্মীকে ‘অগ্নিবীর’ বলা হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। নিজের টুইটে সেই শব্দবন্ধকেও আক্রমণ করতে ছাড়েননি রাহুল।
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।