মহানদীর মাঝে জেগে উঠল মন্দিরের চূড়া। ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া।
মহানদীর বুকে ফের জেগে উঠল প্রায় ৫০০ বছরের পুরনো মন্দির। ওড়িশার নয়াগড় জেলায় ১১ বছর পর ফের এই মন্দিরের ‘মস্তক’(চূড়া) দেখা গেল জলের উপর। নদীতে জলের স্তর কিছুটা কম থাকায় মন্দিরটির উপরের অংশ দেখা যাচ্ছে। আর তা দেখতে নৌকা নিয়ে মানুষ নদীর মাঝখানে পৌঁছে যাচ্ছেন।
ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর আর্ট অ্যান্ড কালচারাল হেরিটেজ এই প্রাচীন মন্দিরটি খুঁজে বের করে। এটি পদ্মাবতী নামে গ্রামে অবস্থিত। জানা গিয়েছে, প্রায় ১৫০ বছর আগে মহানদী তার গতিপথ পরিবর্তন করার ফলে মন্দিরটি নদীর গর্ভে চলে যায়। বিষ্ণুর এক রূপ গোপীনাথের মন্দির এটি।
মন্দিরটির চূড়ার অংশের নকশা যে পাথর দিয়ে তৈরি তা দেখে বিশেষজ্ঞদের মত, এটির বয়স প্রায় ৫০০ বছর। মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ৬০ ফুট, যার সিংহভাগই নদীর বালির তলায় চাপা পড়ে রয়েছে। কিছুটা অংশ জলে রয়েছে। গরমের সময় জলের স্তর কিছুটা নেমে যাওয়ায় দেখা যাচ্ছে চূড়াটি।
আরও পড়ুন: কোয়রান্টিন সেন্টারেই চলছে দেদার ক্রিকেট ম্যাচ
স্থানীয়দের দাবি, এমন মোট ২২টি মন্দির জলের তলায় চলে গিয়েছে। কিন্তু শুধু এই গোপীনাথের মন্দিরের মস্তকটিই দেখা যায়। কারণ এই মন্দিরটি সব থেকে উঁচু। প্রশাসনের তরফে স্থানীয়দের বলা হয়েছে, কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করতে গিয়ে কোনও বিপদ যেন না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
আরও পড়ুন: গ্রামের কুয়োয় ‘নেমে পড়ল’ স্ত্রী চিতাবাঘ, তারপর কী হল দেখুন...
দেখুন সেই মন্দিরের ছবি:
An ancient temple of Lord Gopinath, submerged in Mahanadi at Nayagarh, has reappeared after 11 years. It dates back to 15/16th century. There are 22 submerged temples in d area bt only 'mastaka' of Gopinath temple is visible it was d tallest (60 ft)@NewIndianXpress @XpressOdisha pic.twitter.com/q13Z4yyCZS
— Diana Sahu (@DianaSahu_TNIE) June 8, 2020
An ancient temple of lord gopinath submerged in mahanadi river near bhapur in nayagar district of odisha.
— ସତ୍ୟ // सत्य // satya (@stnarayan0) June 10, 2020
It is believed that temples belonging to 14/15th century.
The native peoples of that area said that there are more than 22 temple submerged in that area. @LostTemple7 pic.twitter.com/zU8FmaBsn7
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy