প্রতীকী ছবি।
জুন মাসে জাতীয় শিক্ষা নীতির খসড়ায় হিন্দিকে বাধ্যতামূলক করার সুপারিশ নিয়ে বিক্ষোভ। দু’মাস কাটতে না কাটতেই হিন্দি চাপানো নিয়ে পুরনো বিতর্ক ফের উস্কে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
অথচ ২০১১ সালের জনগণনার তথ্য বলছে, ভারতের প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৬ জনেরই মাতৃভাষা হিন্দি নয়। ৪৩.৬৩ শতাংশ মানুষ হিন্দিতে কথা বলেন। তার পরেই বাংলা (৮.০৩ শতাংশ), মরাঠি (৬.৮৬ শতাংশ), তেলুগু (৬.৭ শতাংশ) এবং তামিল (৫.৭ শতাংশ)।
২০১২ সালে গুজরাত হাইকোর্ট বলে, গুজরাতিদের জন্য হিন্দি বিদেশি ভাষা। ২০০৬-এ জাতীয় সড়ক চওড়া করার প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক। ন্যাশনাল হাইওয়ে অব ইন্ডিয়ার বিজ্ঞপ্তি কেন শুধু হিন্দি ও ইংরেজিতে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে জুনাগড়ের চাষিরা গিয়েছিলেন কোর্টে। আদালত বলে, গুজরাতিতে বিজ্ঞপ্তি জারি না করে ভুল করেছে এনএইচএআই। জমি অধিগ্রহণের বিজ্ঞপ্তি বাতিল করেছিল হাইকোর্ট।
ভাষার লড়াই
• ১৯৩৭: তামিলনাড়ুর (তখন মাদ্রাজ) স্কুলে হিন্দি পড়ানোর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আন্দোলন। ১৯৪০ সালে সিদ্ধান্ত প্রত্যাহৃত
• ১৯৫০: ১৫ বছরের জন্য হিন্দির সঙ্গে ইংরেজিকেও সরকারি কাজকর্মের ভাষা রাখার সিদ্ধান্ত
• ১৯৬৩: ‘সরকারি ভাষা আইন ১৯৬৩’ বলল, ১৯৬৫-এর পরেও ইংরেজি তোলা হচ্ছে না
• ১৯৬৫: তামিলনাড়ুতে রক্তক্ষয়ী হিন্দি-বিরোধী আন্দোলন
• ১৯৬৭: আইন সংশোধন করে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ইংরেজি চালু
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy