Advertisement
০২ নভেম্বর ২০২৪

রিপোর্টে তথ্যের অধিকার

রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ‘ট্রানস্পারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়া’ নামে এক অরাজনৈতিক, অসরকারি সংস্থা।

—প্রতীকী চিত্র।

—প্রতীকী চিত্র।

 নিজস্ব প্রতিবেদন
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ১২ অক্টোবর ২০১৯ ০২:৪৯
Share: Save:

তথ্য জানার অধিকার (আরটিআই) আইন কার্যকর হয়েছিল ২০০৫-এর ১২ অক্টোবর। ১৫তম আরটিআই দিবসের আগে দেশে এর প্রয়োগের হাল নিয়ে

রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ‘ট্রানস্পারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল ইন্ডিয়া’ নামে এক অরাজনৈতিক, অসরকারি সংস্থা। তাতে বলা হয়েছে, এ পর্যন্ত ৩ কোটি ২ লক্ষের বেশি আরটিআই আবেদন জমা পড়েছে দেশে। সবচেয়ে বেশি আবেদন পেয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার (৭৮.৯৩ লক্ষ), মহারাষ্ট্র (৬১.৮ লক্ষ), তামিলনাড়ু (২৬.৯১ লক্ষ), কর্নাটক (২২.৭৮ লক্ষ) ও কেরল (২১.৯২ লক্ষ)। এক কোটির বেশি জনসংখ্যার যে সব রাজ্যে সবচেয়ে কম আরটিআই আবেদন এসেছে, পশ্চিমবঙ্গ তার এক নম্বরে। ৯৮ হাজার ৩২৩টি। সংখ্যাটা তার চেয়ে বেশি অসম (১.৮২ লক্ষ) ও মধ্যপ্রদেশে (১.৮৪ লক্ষ)। এক কোটির

কম মানুষ থাকেন এমন রাজ্যে বেশি আবেদন এসেছে হিমাচল প্রদেশ (৪.৮৪ লক্ষ) ও ত্রিপুরায় (৪২.১১ লক্ষ), সবচেয়ে কম আবেদন এসেছে মণিপুর (৪৩৭৪) ও সিকিমে (৫১২০)। দ্বিতীয় আবেদন বা অভিযোগ সবচেয়ে কম তেলঙ্গানায় (১০,২১৯)। দু’নম্বরে পশ্চিমবঙ্গ (২০.০৫৮)।

রাজ্য তথ্য কমিশনগুলি এ পর্যন্ত ১৫,৫৭৮টি ক্ষেত্রে শাস্তি দিয়েছে। গত ৩ বছরে সর্বোচ্চ জরিমানা করা হয়েছে উত্তরাখণ্ড (৮১.৮২ লক্ষ টাকা) ও রাজস্থানে (৪৯.২ লক্ষ টাকা)।

মাত্র ৯টি রাজ্য আরটিআই সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। ছত্তীসগঢ় একমাত্র রাজ্য, যারা ওয়েবসাইটে বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করে আসছে ২০০৫ সাল থেকে। উত্তরপ্রদেশ যা আজ পর্যন্ত করেনি। পাঁচ বছরের বেশি রিপোর্ট প্রকাশ হয়নি পঞ্জাব, ত্রিপুরা ও উত্তরাখণ্ডে। কেন্দ্রীয় ও রাজ্য তথ্য কমিশনের ১৫৫টি পদের মধ্যে ২৪টি বর্তমানে শূন্য।

অন্য বিষয়গুলি:

RTI Centre
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE