ভিজিটিং কার্ডের উপর বাস্তুশাস্ত্রের প্রয়োগ বিশ্লেষণ করা যাক। এর পিছনে একটি বড় কারণ আছে। আপনারা নিশ্চয় ভিজিটিং কার্ডের গুরুত্ব সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল। ভিজিটিং কার্ড কোনো নতুন সম্পর্কের সেতুবন্ধন ঘটাতে সাহায্য করে। কোনো অজ্ঞাত ব্যক্তির সাথে পরিচিতি ঘনীভূত হয়ে উঠতে পারে ভিজিটিং কার্ড বিনিময়ের মাধ্যমে। কারণ আপনার সংক্ষিপ্ত পরিচয়ের বাহক হল ভিজিটিং কার্ড। তাই অপরিচিত ব্যক্তির উপর প্রভাব ফেলতে হলে প্রথমেই তার সামনে নিজেকে যথাযথভাবে মেলে ধরতে হবে। এই মেলে ধরার কাজটি কিন্তু সহজ নয়। কারণ এমন সংক্ষিপ্ত কিন্তু হৃদয়গ্রাহী করে কাজটি সম্পাদন করতে হবে যাতে তার উপর আপনার প্রভাব চিরস্থায়ী হয় স্বল্প স্থানে কিভাবে কাজটি সম্পাদন করবেন তার হদিশ বাস্তুই দিতে পারে।
১। ব্যবসায়িক বা অফিসিয়াল কাজে ব্যবহৃত ভিজিটিং কার্ডের ক্ষেত্রে ব্রহ্মস্থানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নাম বা কোম্পানীর নাম লিখতে পারেন।
২। অবাঞ্জিত রেখা টেনে ভিজিটিং কার্ডে দাগ দেওয়া অনুচিত। উত্তম এবং বাস্তুসন্মত কার্ডের ক্ষেত্রে ব্রহ্মস্থানে কাটাকুটি করা তো উচিত নয়ই বরং সম্ভব হলে এই স্থানে কোনোরকম নাম লেখাও উচিত নয়।
৩। কার্ডের ঈশান কোণে ট্রেড মার্ক, মনোগ্রাম বা অন্য কোনো শুভ প্রতীক চিহূ যেমন স্বস্তিক, গনপতি, সূর্য, মঙ্গঁল কলস ইত্যাদি দেওয়া উচিত।
৪। কার্ডটি রঙ্গীঁন করতে হলে সেক্ষেত্রে এমন রং ব্যবহার করুন যা আপনার কোষ্ঠী অনুযায়ী শুভ গ্রহের রং হয়। আপনার কোষ্ঠীতে যে গ্রহটি যোগকারী সেই গ্রহের অনুকুল বর্ন অনুযায়ী আপনি কার্ডের রং করতে পারেন।
বাস্তুমতে ও জ্যোতিষ বিচারের সাহায্যে ভিজিটিং কার্ড তৈরী করলে কার্ডের মাধ্যমে যে শুধুই সম্পর্কের বিস্তার হবে তাই নয় সেই সাথেই সম্পর্ক আরো দৃঢ় ও উজ্বল হয়ে উঠবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy