প্রাচীন সমুদ্রশাস্ত্রে বর্ণিত হয়েছে, মানুষের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ দেখে মানুষ চেনার উপায়। সেই অঙ্গগুলির মধ্যে রয়েছে গলাও। গলার গঠন দেখে বোঝা যায় সেই মানুষটি ঠিক কেমন। সমুদ্রশাস্ত্র আসলে বহু মানুষের উপরে গবেষণা করে পণ্ডিতদের করা কিছু সিদ্ধান্ত। একটা সময়ে সমুদ্রশাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী মানুষের চরিত্র বিচার করা হত বলে জানা যায়। সেই শাস্ত্র অনুসারে একজন মানুষের গলার গঠন দেখে তার চরিত্র সম্পর্কে ধারণা করা যায়। ঠিক যেমন মানুষের মুখ দেখে মনের ভাব বোঝার চেষ্টা করি, সে ভাবেই। কে ধনী আর কে অর্থকষ্টে ভোগেন, সবটাই বোঝা সম্ভব ঘাড়-গলার গঠন দেখে। কে বিশ্বাসী আর কে বিশ্বাস ভাঙতে পারেন, তাও বলে দেয় গলা।
কী ভাবে? দেখে নেওয়া যাক—
১। সমুদ্রশাস্ত্র অনুসারে, যাঁর গলা যত বেশি লম্বা, তিনি ততটাই ভোগবিলাসী। লম্বা গলার মানুষদের বিলাস দ্রব্যের প্রতি আকর্ষণ বেশি। এঁরা বিলাসিতার জন্য অনেক খরচ করতে পারেন। দামি পোশাক এবং সুগন্ধীর আকর্ষণ এঁরা এড়াতে পারেন না। এঁরা অনেক সময় অর্থকষ্টেও পড়েন। অর্থের প্রাচুর্য থাকলেও এঁরা অতিরিক্ত খরচ করে সমস্যায় পড়েন।
আরও পড়ুন:পুরুষদের পায়ের গঠন বলে দেবে তিনি কতটা ধনী
২। গলার গড়ন তুলনায় ছোট হলে ভাগ্য সব সময়ে তাঁদের সহায় থাকে। এঁরা হিসেবি মানুষ হন। খুব বৈষয়িক স্বভাবের হয়ে থাকেন এঁরা। বাইরে থেকে এঁদের চালাক মনে হলেও সব সময়ে সেটা সঠিক হয় না।
৩। যাঁদের ঘাড়ে অর্থাৎ, গলার পিছনে শিরা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়, তাঁদের জীবনে বারবার অর্থকষ্টে পড়তে হয়। ঘাড় যত সুন্দর হবে সেই ব্যক্তি তত ধনবান হবেন। চারিত্রিক ভাবে এঁরা ঋজু। সোজাসাপ্টা কথা বলা পছন্দ করেন এঁরা।
৪। অনেকের ঘাড় বাঁকা থাকে। এঁরা খুব চালাক ও স্বার্থপর হন। একের কথা অন্যের কাছে ফাঁস করে দেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy