১০) এমন কিছু বাড়ি আছে, যেখানে পরিবারের সদস্যদের কাউকে না কাউকে কয়েক বছরের ব্যবধানে অকালমৃত্যুর কবলে পড়তে হয়। রোগ থেকে দুর্ঘটনা, নানা কারণে ঘটতে পারে এই মৃত্যুগুলি। এই ধরনের ক্ষেত্রে ধরে নেওয়া হয়, বাড়িতে নেগেটিভ ফোর্স রয়েছে।
১১) এমন কিছু বাড়ি আছে, যেখানে ভাইবোনের মধ্যে সমস্যা, শরিকদের মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকে। এই বাড়ির বাসিন্দাদের জীবনমানের উন্নতিও তেমন হয় না। এই সব বাড়ির ক্ষেত্রে বলা হয়, এমন কোনও সদস্য ছিলেন, যাঁর মৃত্যু হয়েছে এবং তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঝগড়ায় অংশ নিতেন, তাঁর সেই নেগেটিভ শক্তিই বর্তমান অশান্তিতে প্ররোচনা দিয়ে চলেছে।
১২) যে সব বাড়ির দক্ষিণ, পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে বড় ফাটল দেখা যায়, বা বাড়ির কাঠের দরজা, জানলার পাল্লা খুব শুকনো বলে মনে হয়, তা হলে বুঝতে হবে বাড়িটি বিশেষ ভাবে নেগেটিভ শক্তির দ্বারা আক্রান্ত। এই সব বাড়ির মধ্যে বেশি ক্ষণ থাকলে গা ছমছম করে।
১৩) নেগেটিভ শক্তির উপস্থিতি মানুষ নানা ভাবে বোঝে। না জেনে এই ধরনের বাড়িতে ঢুকে পড়লে কিছু ক্ষণ থাকার পর সে অনুভব করে, তার মাথাটা ঝিমঝিম করছে, মাথাব্যথা শুরু হয়ে গিয়েছে আপাত কোনও কারণ ছাড়াই। প্রচণ্ড ঘাম হচ্ছে, হাত ও পায়ের তালু বিনা কারণে ঘামছে, বুকে হঠাত্ ব্যথা শুরু হয়েছে, বিনা কারণে শ্বাসপ্রশ্বাস দ্রুত চলছে, নিজেকে সে খুব দুর্বল ভাবছে।
আরও পড়ুন: আপনার বাড়ি কি নেগেটিভ ফোর্স দ্বারা আক্রান্ত? কী ভাবে বুঝবেন (প্রথম পর্ব)
১৪) এই ধরনের বাড়িতে কেউ বেড়াতে এলে তাদের মধ্যে অল্পবয়সীরা পড়ে গিয়ে চোট পায়।
১৫) না জেনে এই রকম কোনও জায়গায় গেলে অনেকের শ্বাসপ্রশ্বাস খুব দ্রুত গতিতে চলতে থাকে, গা ছমছম করে, শরীর হঠাত্ কেমন যেন অসুস্থ হয়ে পড়ে। ওখান থেকে সরে গেলে সব ঠিক হয়ে যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy