নারীর মনের গভীরতা ও শারীরিক বর্ণনার রহস্য কি এত সহজে করা সম্ভব? কখনও কি জানতে পেরেছে পুরুষ, কতটা পথ পেরলে তবে নারী হওয়া যায়? নারী কথাটা শুনতে যতটা সহজ বুঝতে ততটাই কঠিন।
তাই যুগে যুগে কবিরা বলে এসেছেন, প্রকৃতির মতো নিবিড় রহস্য লুকিয়ে রয়েছে এই নারী শক্তির মধ্যে। তবে এই রহস্য জানার বা বোঝার চেষ্টা আদিকাল থেকেই চলে আসছে। আদিকাল থেকেই পণ্ডিতরা নারীকে চারটি শ্রেণিতে ভাগ করেছেন— পদ্মিনী, চিত্রিণী, শঙ্খিনী ও হস্তিনী। এ বার এই চারটি শ্রেণির নারীকে কী ভাবে চেনা যায় তার উপায় দেখে নেওয়া যাক।
পদ্মিনী
এই রমণীর নামেই লুকিয়ে আছে এদের রহস্য। এদের শরীর হয় ভীষণ আকর্ষণীয়। এঁদের চোখ হয় পদ্মের মতো। মুখে স্মিত হাসি লেগেই থাকে। কোঁকড়ানো চুল। এঁরা মধুর ভাষিণী হন। সাধারণত এঁরা সত্যি কথা বলতে পছন্দ করেন। অতি যৌনতা এঁদের একদম পছন্দ নয়। বরং ঘুম এঁদের ভীষণ প্রিয়। পুজোপাঠ করতে খুব ভালবাসেন ও গুরুজনদের প্রতি শ্রদ্ধাভক্তি সর্বদা থাকে। শরীর হয় সুললিত। এক কথায়, সুন্দর হন এঁরা। নাচ-গানে পারদর্শী হন। রমণীকুলে এঁদের সর্বোত্তম মানা হয়।
আরও পড়ুন:হিন্দু মহিলারা কেন সিঁথিতে সিঁদুর পরেন?
চিত্রিণী
এই রমণীর শরীর দীর্ঘ বা হ্রস্ব কোনওটাই হয় না, প্রমাণ শরীরের অধিকারী হন এই চিত্রিণী নারীরা। এঁদের নাভি হয় সুগভীর। মৃদু হাসি মুখে প্রায়ই লেগে থাকে। ধীরেসুস্থে চলাফেরা করেন,কোনও কাজে অস্থিরতা দেখান না। চুল হয় মসৃণ। খাওয়া ও ঘুম হয় মধ্যম। শরীর হয় খুব নরম। অন্য পুরুষদের প্রতি আকর্ষণ একদমই থাকে না।
শঙ্খিনী
এই ধরনের রমণী হন দীর্ঘ শরীরের অধিকারী। এঁদের চোখ, কান, নাক ও হাত-পা খুব বড় হয়। এঁরা একটু চঞ্চল প্রকৃতির হন। শঙ্খিনী নারীরা হন মধ্যম প্রকৃতির।
হস্তিনী
সাধারণত ভারী শরীরের অধিকারী হন এই রমণীরা। গলার আওয়াজ হয় প্রচণ্ড তীব্র। জোরে কথা বলেন। প্রচুর পরিমাণে খেতে ও ঘুমোতে ভালবাসেন। অনেকের মিথ্যা বলার অভ্যাস দেখা যায়। ধর্মে-কর্মে মন প্রায় থাকে না বললেই চলে। পরকিয়াতেও নাকি আসক্তি থাকে এঁদের কারও কারও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy