নিউম্যারোলজির সাহায্যে আপনি জেনে যাবেন আপনার মানিকোড। এই মানিকোড জানিয়ে দেবে অর্থের সঙ্গে আপনার জীবনের সম্পর্কটা।
আপনার মানিকোড বের করতে হলে আপনার জন্মদিনের সংখ্যার সঙ্গে জন্মমাসের সংখ্যার যোগ করতে হবে: মানিকোড=জন্মদিন+জন্মমাস
ধরা যাক, কোনও জাতকের জন্মতারিখ=১৩ জানুয়ারি=১৩/০১/----, তা হলে সেই জাতকের মানিকোড= ১৩+০১=(১+৩)+১=৪+১=৫, অর্থাৎ সেই জাতকের মানিকোড পাঁচ (৫)।
যাদের মানিকোড ৫(পাঁচ): মানি কোড ৫ হলে ব্যবসা সংক্রান্ত ব্যাপারে এটি অত্যন্ত শুভ সংখ্যা। কোনও সংস্থার আয় বাড়াতে হলে যাদের মানি কোড ৫ তাদের পরিকল্পনাগুলি খুব কার্যকরী হয়ে থাকে।
আপনি আপনার মানিব্যাগে সব সময় ৫-এর ব্যাঙ্কনোট রাখবেন, ৫-এর নোট মানে ৫ টাকার কয়েন বা নোট, ৫০ টাকার নোট, ৫০০ টাকার নোট। এই ৫-এর সংখ্যার টাকাগুলি আপনার পার্সে আলাদা ভাবে রেখে দেবেন, অবশ্যই প্রয়োজনে খরচ করবেন। আর যখন কোনও জিনিস কিনবেন সেটা কিনবেন মাসের ৫ তারিখে। এতে দেখবেন, যে জিনিস কেনা হয়েছে তা সকলেই প্রশংসা করছে এবং যে জিনিস কেনা হয়েছে তা খুব কার্যকরী হয়েছে। এতে আপনার টাকাপয়সা খুব শীঘ্রই বাড়বে।
আরও পড়ুন: এই জিনিসগুলো মানিব্যাগে রাখলে, মানিব্যাগ সব সময় টাকায় ভর্তি থাকবে
আপনি যদি নতুন বাড়ি তৈরির কথা ভাবেন, আর আপনার মানিকোড যদি ৫ হয়, তা হলে নিউম্যারোলজির দিক থেকে পরামর্শ এই, একটি ৫ টাকার কয়েন আপনার বাড়ির ভিতে পুঁতে রাখবেন। তা হলে আপনার পরিবারে কোনও দিন প্রয়োজনীয় অর্থের যোগানের অভাব হবে না। এটি পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।
আর যাদের বাড়ি তৈরি হয়ে গিয়েছে বহু আগে, তাদের কাছে পরামর্শ এই, তারা অনেকগুলি ৫ টাকার কয়েন বা ৫০ টাকার নোট বা ৫০০ টাকার নোট বাড়ির প্রবেশপথে বা মেন গেটের কাছে কোনও ধারে পুঁতে রাখবেন।
যাদের মানিকোড ১(এক): মানিকোড ১ হলে এরা পজিটিভ ও নেগেটিভ, উভয়ের মধ্যে ব্যালেন্স করে চলতে পারে। যেখানে নব নব সংযোজন, নতুন কোন প্রজেক্ট আরম্ভ হতে চলেছে এরা সেখানে কর্ণধারের পোস্ট পেয়ে থাকে। এরা মাঝেমধ্যে মেজাজ খারাপ করে ফেলে, ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলে তার জন্য কিছুটা জনপ্রিয়তা খোয়ায়। এরা স্বাধীন ভাবে অর্থ রোজগার ভালবাসে। এদের সে ভাবে অর্থের অভাব হয় না।
যাদের মানিকোড ২(দুই): জন্মদিন ও জন্মমাস থেকে উপরের মতো করে মানিকোড ২ যাদের বেরিয়েছে, তারা কিন্তু আর্থিক দিক আজীবন কিছুটা গরিব থেকে যাবে। তাদের জাগতিক সাফল্য তত সহজে আসবে না, অনেক পরিশ্রমের পর সাফল্যের মুখ দেখতে পাবে। এই ২ সংখ্যা খরচের সংখ্যা, তাই যাদের মানিকোড ২ তারা ‘২’ ফিগারের কারেন্সি নোট, যেমন ২ টাকা, ২০ টাকা, ২০০ টাকা, ২০০০ টাকা যেমন ধার দেবেন না, তেমনই ধার নেবেন না। তা হলে যে আপনার কাছে টাকা নেবে সে আর ধার শোধ করতে চাইবে না, আর আপনি নিলে কার্যকারণে আপনিও শোধ করতে পারবেন না।
আরও পড়ুন: নীচের সাতটি স্বপ্ন জানাবে নিকট ভবিষ্যতে আপনি চাকরি পেতে চলেছেন কি না (দ্বিতীয় অংশ)
আপনারা কখনও দু’টি ব্যাঙ্কে টাকা জমাবেন না।
আপনি কখনও কোনও ভিক্ষাজীবীর দু’টাকার কয়েন, বা ২০ টাকার নোট, ২-এর ফিগারের নোট কাউকে ভিক্ষে দেবে না, এতে যাকে দেবেন তাদের দারিদ্র বেড়ে যাবে, অন্যের ক্ষতি করে কী লাভ? ভিক্ষে দিতে হলে অন্য ফিগারের কয়েন বা নোট ভিক্ষা দেবেন।
কোনও রকম জুয়া, ফাটকা, সাট্টা বা লটারিতে টাকা ঢালবেন না, এখানে সে ভাবে কোনও রিটার্ন পাবেন না, বরং ক্ষতি হতে পারে।
আপনি যখন কারও কাছ থেকে টাকা নেবেন তখন সর্বদা চেষ্টা করে যাবেন যাতে ২ টাকার কয়েন বা নোট, ২০ টাকার বা ২০০ টাকার নোট, বা ২০০০ টাকার নোট হাতে না নিতে। এই ফিগারের নোট নিলে কোনও দিন আপনার কাছে কোনও অর্থ জমাতে পারবেন না, খরচ করতেই হবে। চেষ্টা করুন কায়দা করে অন্য ফিগারের নোট নিতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy