চিয়া খান নিয়ম মেনে। ছবি: সংগৃহীত।
আট থেকে আশির রোগা হওয়ার জাদুকাঠি হয়ে উঠেছে চিয়া বীজ। এই বীজের প্রতি অগাধ ভরসা অনেকেরই। চিয়া সেই ভরসার মর্যাদাও অবশ্য রাখতে জানে। এই বীজে এমন অনেক উপাদান রয়েছে, যা প্রত্যক্ষ ভাবে না হলেও, পরোক্ষ ভাবে সত্যিই ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন কমানো ছাড়াও, হার্টের খেয়ালও রাখে চিয়া। মোট কথা চিয়ার গুণের শেষ নেই। তবে এত গুণ থাকা সত্ত্বেও চিয়া কিছু ক্ষেত্রে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। চিয়া কাদের এড়িয়ে চলা উচিত?
ডায়াবিটিস থাকলে
চিয়া এমনিতে স্বাস্থ্যকর। তবে চিয়া বেশি জল শোষণ করে। শরীরে জলের ঘাটতি ডায়াবেটিকদের জন্য একেবারেই ভাল নয়। তবে ডায়াবিটিস থাকলে যে চিয়া যে একেবারেই খাওয়া যাবে না, সেটা নয়। তবে ঘন ঘন খেলে কিংবা পরিমাণে বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া খাওয়া যাবে কি না, সেটা চিকিৎসকের থেকে জেনে নেওয়া জরুরি।
কিডনির সমস্যার ক্ষেত্রে
চিয়ায় খুব বেশি পরিমাণে ফসফেরাস এবং পটাশিয়াম রয়েছে, যা কিডনির পক্ষে বিপজ্জনক। তাই কিডনির রোগীদের চিয়া খাওয়ার বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ চিয়ায় থাকা এই উপাদানগুলি কিডনির আরও ক্ষতি করে দিতে পারে। তাই একান্তই চিয়া খেতে হলে কিডনির রোগীদের একবার চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করা জরুরি।
নিম্ন রক্তচাপের রোগীদের
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে চিয়া বীজ যতটা ভাল, কম রক্তচাপের ক্ষেত্রে এই বীজ একেবারেই ফলপ্রসূ নয়। তাই রক্তচাপ কম থাকলে চিয়া বীজ না খাওয়াই শ্রেয়। তা ছাড়া চিয়ায় রয়েছে ওমেগা-৩, যা রক্ত জল করে দিতে পারে। সেক্ষেত্রে কম রক্তচাপের রোগীদের জন্য যা অত্যন্ত খারাপ। তাই রক্তচাপ কম থাকলে চিয়া বিশেষ না খাওয়াই ভাল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy