Advertisement
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
Curd Eating Tips

রোজ টক দই খাওয়া বিফলে যেতে পারে, যদি সময়ে না খান! কখন খেলে মিলবে সুফল?

দই খাওয়ার কোনও বিশেষ নিয়ম নেই। তবে সকাল কিংবা রাতের চেয়ে দুপুরের দিকে দই খেলে শরীর বাড়তি সুফল পায়। সেগুলি কী?

দই খান সঠিক সময়ে।

দই খান সঠিক সময়ে। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০২৪ ১২:৫৩
Share: Save:

গরমে সুস্থ থাকতে দই খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। সকালের জলখাবারে ওট্‌সের সঙ্গে হোক কিংবা দুপুরের খাবার খাওয়ার পর, টক দই খেলে ঠান্ডা থাকে পেট। চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলেই প্রতি দিন টক দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্ষাকাল আসছে। এই সময় সংক্রমণজনিত সমস্যা বাসা বাঁধে শরীরে। দই শরীর রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে। তবে বর্ষাকাল বলে তো নয়, সারা বছরই ফিট থাকতে এবং রোগবালাইয়ের ঝুঁকি এ়়ড়াতে দই খাওয়া প্রয়োজন। দই খাওয়ার কোনও বিশেষ নিয়ম নেই। তবে সকাল কিংবা রাতের চেয়ে দুপুরের দিকে দই খেলে শরীর বাড়তি সুফল পায়। সেগুলি কী?

১) দই খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, সে কথা ভুল নয়। কিন্তু দুপুরের খাবার খাওয়ার পর দই খেলে তবেই মিলবে এই সুফল। টক দই কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমিয়ে দেয়। এই হরমোন বেশি ক্ষরণ হলে স্থূলতার ঝুঁকি থাকে।

২) রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জোগায় টক দই। দই খাওয়ার অন্যতম উপকারিতা এটাই। শরীর সুস্থ রাখতে তাই দই খাওয়ার সত্যিই কোনও বিকল্প নেই। নিয়ম করে দই খেলে শীতকালীন অনেক রোগবালাইয়ের সঙ্গে সহজেই লড়াই করতে পারবেন।

৩) রক্ত চাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য টক দই মহৌষধি। চিকিৎসকেরাও টক দই খেতে বলে থাকেন। রক্ত চাপের মাত্রা কমাতে টক দই সত্যিই ওষুধের মতো কাজ করে।

৪) টক দইয়ে রয়েছে প্রোবায়োটিক উপাদান। এই উপাদান পেটের খেয়াল রাখতে সত্যিই দারুণ উপকারী। টক দইয়ে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান হজমের গোলমাল দূরে রাখে। গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি কমাতেও টক দই খাওয়া জরুরি।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)

অন্য বিষয়গুলি:

Curd Health
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE