‘কার্ডিয়োভাস্কুলার অ্যাকটিভিটি’কে সংক্ষেপে বলা হয় কার্ডিয়ো। ছবি: শাটারস্টক।
শুধু ডায়েট করে রোগা হওয়া যায় না। অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে ফিটনেসবিদ, সকলেই বার বার এ কথা বলেন। খাবারে রাশ টানার সঙ্গে সঙ্গে অল্পবিস্তর শরীরচর্চাও জরুরি। সেই কারণেই জিমে ভর্তি হওয়া। তবে রোজ একই রকম ভাবে ঘাম ঝরালে শরীরও খানিক অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। তাই মাঝেমধ্যে বিরতি নিয়ে এক-আধ দিন ‘কার্ডিয়োভাস্কুলার’ ব্যায়ামও করেন। তবে প্রশিক্ষকেরা ভারী ওজন তোলার আগে ‘ওয়ার্ম আপ’ করার জন্য কার্ডিয়ো করতে বলেন। অনেকে আবার ভারী ওজন তোলার শেষেও এই ধরনের ব্যায়াম করেন।
‘কার্ডিয়োভাস্কুলার অ্যাকটিভিটি’কে সংক্ষেপে বলা হয় কার্ডিয়ো। এ ধরনের ব্যায়াম করলে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়, শরীরে রক্ত চলাচলও বৃদ্ধি পায়। বিপাকহার বৃদ্ধি করতে কার্ডিয়োর কোনও জুড়ি নেই। তাই মেদ ঝরাতেও ভরসা রাখতে পারেন এই ব্যায়ামের উপর। তার সঙ্গে শরীরের নমনীয়তা ও পেশির জোর বৃদ্ধি করতেও এই ব্যায়াম করতে পারেন।
প্রশিক্ষকেরা বলছেন, আগে বুঝে নিতে হবে লক্ষ্যটা ঠিক কী। ওজন কমানো না কি মেদ ঝরানো, না কি শুধুই ফিট থাকা। সেই বুঝে নির্ধারণ করা হবে ওজন তোলার আগে কার্ডিয়ো করবেন না কি পরে। ফিটনেস প্রশিক্ষকেরা বলছেন, ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রে কার্ডিয়ো যেমন জরুরি, ওজন নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষেত্রে ওয়েট ট্রেনিংও ততটাই জরুরি।
ফিটনেসবিদদের মতে, সকাল সকাল কার্ডিয়ো করে নিলে মনমেজাজ ভাল থাকে। যাঁরা ভোরবেলা ভারী ওজন শরীরচর্চা করতে চান না, তাঁদের জন্য সকালে কার্ডিয়ো করা ভাল ব্যায়াম। এ ছাড়া বেলার দিকে কার্ডিয়ো করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে। সম্প্রতি স্পোর্টস মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণায় বলা হয়েছে সকালে কার্ডিয়ো আর বেলার দিকে স্ট্রেন্থ ট্রেনিং করা ফিট থাকার জন্য সবচেয়ে উপযোগী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy