জেনে নিন নাক ডাকা নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছু কৌশল। ছবি: সংগৃহীত
নাক আর নিশি, মাঝরাতে এক বার ডাক দিলে উপেক্ষা করে শুয়ে থাকা কুম্ভকর্ণের পক্ষেও কঠিন। আবার কারও কারও নাসিকার গর্জন তো এতই প্রবল যে, মধ্যরাতে শয়ন কক্ষকে সুন্দরবন মনে হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। নাক ডাকা নিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে হাসাহাসি হলেও এর পিছনে থাকে নাক ও পেশির দুর্বলতা, ফুসফুসের সমস্যা বা নাকের ভিতর অবাঞ্ছিত বাধা সৃষ্টির মতো শারীরিক অসুস্থতা। তবে খুব সহজ কিছু উপায় মেনে চললে কমতে পারে নাক ডাকার সমস্যা।
১। ধূমপান বর্জন:
ধূমপানের ফলে শ্বাসনালীতে জটিলতার সৃষ্টি হয়। স্ফীত হয়ে যেতে পারে কিছু কিছু নাসিকাপেশি। ধূমপান বন্ধ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধা দূর হয়, ফলে কমে নাক ডাকার প্রবণতা।
২। অতিরিক্ত ওজন হ্রাস:
অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ। ওজন যত বাড়বে, নাক ডাকার আশঙ্কাও তত বাড়বে। অতিরিক্ত ওজন ঝরিয়ে ফেললে মুক্তি মিলতে পারে নাক ডাকার সমস্যা থেকে।
৩। রসুন:
ঠান্ডা কমাতে এমনিতেই নিয়মিত রসুন খান অনেকে। গরম জলে রসুন মিশিয়ে সেই জল দিয়ে গার্গল করলে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা যেমন কমে, তেমনই কমে নাক ডাকার সমস্যাও।
৪। অলিভ অয়েল:
ঘুমাতে যাওয়ার আগে দুই নাকে দু’ফোঁটা অলিভ অয়েল দিলে অনেকটাই পরিষ্কার থাকে নাক। ফলে কমতে পারে নাক ডাকার সমস্যা
৫। দারচিনি:
নাক ডাকার সমস্যা কমাতে হাল্কা গরম জলে দারচিনি গুঁড়ো করে মিশিয়ে দিন। তার পর সেই জল দিয়ে গার্গল করুন। গরম জলের সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে খেলেও উপকার মিলতে পারে নাক ডাকার সমস্যায়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy