— প্রতীকী চিত্র।
পুজোর আগে আর মাস দেড়েক সময় রয়েছে। তার মধ্যে যোগাসন, জিম, ডায়েট— যা করার করে ফেলতে হবে। ছিপছিপে হওয়ার যে পণ করেছেন, তা বাস্তবায়িত করার জন্য এইটুকু কষ্ট সহ্য করাই যায়। কিন্তু তাতেও যে খুব একটা কাজ হবে, সে কথা হলফ করে বলা যায় না। পুষ্টিবিদেরা বলছেন, ওজন ঝরানোর পুরো পদ্ধতিটি বেশ সময়সাপেক্ষ। একটা ওষুধ খেলেন আর নিমেষে ছিপছিপে হয়ে গেলেন, এমনটা অসম্ভব। কিটো, ক্রাশ কিংবা ফ্যাড— যে ডায়েটই করুন না কেন, মধ্যপ্রদেশের মেদ কমবে না। তার জন্য মেনে চলতে হবে তিনটি নিয়ম।
১) প্রোটিন
সারা দিনে যে ধরনের খাবার খাচ্ছেন, তার মধ্যে প্রোটিন যেন থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে। ওজন ঝরাতে গেলে এবং বার বার খিদে পাওয়ার প্রবণতা রুখতে গেলে সারা দিনে অন্তত পক্ষ ২০০ গ্রাম প্রোটিন খেতেই হবে।
২) পর্যাপ্ত জল
ভুঁড়ি কমাতে চাইলে ঘুম থেকে উঠেই খালি পেটে এক গ্লাস জল খান। জল খেলে শরীর থেকে দূষিত পদার্থগুলি বেরিয়ে যাবে, বিপাকহার বেড়ে যায়, খিদে পাওয়ার প্রবণতাও কমে।
৩) সকালের জলখাবার
সকালে উঠে দীর্ঘ ক্ষণ খালি পেটে থাকবেন না। প্রাতরাশটা ভারী করবেন। চেষ্টা করুন প্রাতরাশে যেন কার্বোহাইড্রেট-প্রোটিন-ফ্যাট-ভিটামিন-মিনারেল যথেষ্ট থাকে। এতেই কিন্তু ভুঁড়ি কমবে। বাইরে বেরোলে দুপুরের খাবার বাড়ি থেকেই নিয়ে যান, বাইরের খাবার খাবেন না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy