চিকিৎসকদের মতে, বছরের যে কোনও সময়েই বাড়তে পারে হাঁপানির সমস্যা। ছবি: সংগৃহীত
অনেক ক্ষেত্রেই চিকিৎসকরা বলে থাকেন যে, হাঁপানি মূলত বংশগত। পরিবারের কারও সমস্যা থাকলে, অ্যাজমা হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেকখানি। বর্তমানে অতিরিক্ত দূষণের কারণে পৃথিবীতে প্রতি মুহূর্তে বাড়ছে অ্যাজমা আক্রান্তের সংখ্যা। সাধারণ ভাবে শ্বাসনালীর প্রদাহের কারণে হাঁপানির সমস্যা দেখা দেয়। ফুসফুসে বাতাস ঢোকার পথগুলি হাঁপানির কারণে সরু হয় ও ফুলে ওঠে। পাশাপাশি, জমতে থাকে মিউকাস। শীতকালে মূলত হাঁপানির সমস্যা বাড়ে। তবে চিকিৎসকদের মতে, বছরের যে কোনও সময়েই বাড়তে পারে হাঁপানির সমস্যা। অ্যাজমার সমস্যা যাঁদের রয়েছে , তাঁরা অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে নিজেদের সঙ্গে সব সময়ে ইনহেলার রাখেন। তবে হাঁপানির সমস্যা কমাতে ভরসা রাখতে পারেন কিছু ফলের উপরও।
১) ক্যাপসিকাম: ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম হাঁপানির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
২) বেদানা: ফাইবার, ভিটামিন সি, কে এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ বেদানা হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শ্বাসকষ্টের সমস্যায় যাঁরা ভুগে থাকেন রোজের খাদ্যতালিকায় তাঁরা রাখতে পারেন বেদানা।
৩) আপেল: শরীরের যত্ন নিতে আপেল খুব উপকারী একটি ফল। ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ আপেল ওজন হ্রাস করতে এবং পেটের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়াও হৃদ্যন্ত্র সুস্থ রাখতে, ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে আপেল।
৪) মটরশুঁটি: ভিটামিনএ, সি, কে, ফলিকঅ্যাসিড, ক্যালশিয়াম, ফাইবারসমৃদ্ধ সবুজ মটরশুঁটি হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। হাড় শক্তিশালী রাখতেও সাহায্য করে। সেই সঙ্গে শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমাতেও দারুণ কাজ করে মটরশুঁটি।
৫) পালংশাক: প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইবার, ফসফরাস, পটাশিয়াম সমৃদ্ধ পালংশাক চুল, ত্বকের যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি অ্যাজমার সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে রাখে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy