১৯৮৬ সালে ‘বিক্রম’ ছবির মাধ্যমে নাগার্জুনের আত্মপ্রকাশ। ছবি- সংগৃহীত
দক্ষিণী ছবির অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা আক্কিনেনি নাগার্জুন। দর্শকের কাছে পরিচিত নাগার্জুন নামেই। রজনীকান্ত, কমল হাসানের পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন যাঁরা, সেই তালিকায় নাগার্জুন অন্যতম। ১৯৮৬ সালে ‘বিক্রম’ ছবির মাধ্যমে নাগার্জুনের আত্মপ্রকাশ। ওই ছবিতে অভিনেতা হিসাবে নিজের জাত চিনিয়েছিলেন তিনি। তার পর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতে নিজের জমি প্রতিষ্ঠা করেন। পর পর মূলধারার বাণিজ্যিক ছবিতে অভিনয় করে দর্শকের মনে জায়গা করে নেন।
নব্বইয়ের দশকে, কমবয়সি নাগার্জুন ঝড় তুলতেন মহিলা ভক্তদের হৃদয়ে। পিছিয়ে ছিলেন না পুরুষেরাও। সেই সময়ে বহু পুরুষই নাগার্জুনের মতো গোঁফ রাখতে চাইতেন। নাগার্জুনের অভিনয় দক্ষতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অভিনেতা হিসাবে তাঁর সময়ের অনেকের চেয়ে বেশি সফল। দক্ষিণী টেলিভিশনে জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’-তে সঞ্চালনা করেও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন অভিনেতা। প্রযোজক হিসাবেও সফল নাগার্জুন। চলতি বছরে থেকে মুক্তি পেয়েছে নাগার্জুন প্রযোজিত ছবি ‘বাঙরাজু’। এই ছবিতে অভিনয়ও করেছেন তিনি।
এত দায়িত্ব সামলেও নাগার্জুন কিন্তু যথেষ্ট সুস্থ-সবল। বয়স ৬০ পেরিয়েছে। অভিনেতাকে দেখে তা বোঝার উপায় নেই। নাগার্জুন এখনও যেন সেই ‘হ্যালো ব্রাদার’-এর ‘দেবা’। এই বয়সে নিজেকে কী ভাবে এত ফিট রাখলেন, তা জানতে চান তাঁর ভক্তরা। ২৯ অগস্ট, সোমবার, নাগার্জুন পা দিলেন ৬৩-তে। জন্মদিনে প্রকাশ্যে এল নার্গাজুনের রোজের খাদ্যাভ্যাস এবং ফিটনেস রুটিন।
সকাল ৬টায় ঘুম থেকে ওঠেন অভিনেতা। সকালের খাবার দু’ভাগে খান তিনি। প্রথমে ডিমের সাদা অংশ এবং পাউরুটি খেয়ে ঘণ্টা দুয়েক শরীরচর্চা করেন। তার পর স্নান করে নেন। বেলা ১১টা নাগাদ ফের দোসা বা ই়ডলি খান। দুপুর ১টার মধ্যে দুপুরের খাওয়া সেরে নেন। দুপুরে হালকা খাবারই খান। রুটি এবং অনেক সব্জি দিয়ে তৈরি তরকারি। তার পর কিছু ফল খান। সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ রাতের খাবার খেয়ে নেন অভিনেতা। তাঁর রাতের খাবারে থাকে সিদ্ধ শাকসব্জি এবং গ্রিলড চিকেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy