দুধের সঙ্গে জুটি বাঁধুক হিং। ছবি: সংগৃহীত।
রবিবার সকালে কচুরি আর আলুর দম হলে বাকি দিনটা বড্ড ফুরফুরে কাটে। তবে কচুরিতে যদি হিং থাকে, তা হলে তো কথাই নেই। হিংয়ের গন্ধেই মন এবং প্রাণ ভরে ওঠে। নিরামিষ তরকারিতেও হিংয়ের ছোঁয়া থাকলে, মনপসন্দ স্বাদ হয়। তবে শুধু রান্নায় নয়, এই মশলা শরীরেরও যত্ন নেয়। সর্দি-কাশি থেকে মুখে অরুচি, সবই কেটে যায় হিংয়ের গন্ধে। এমনকি অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যাও কমে হিংয়ের গুণে। তবে রান্নায় হিং দিয়ে খেলে এই সুফলগুলি পাওয়া যাবে না। তা হলে? আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে, দুধের সঙ্গে হিং মিশিয়ে খেতে অনেক রোগের ওষুধ খরচ বেঁচে যাবে।
পেটের গোলমাল
বাঙালির পেটের সমস্যা চিরকালীন। অ্যান্টাসিড খেয়েও লাভ বিশেষ কিছু হয় না। পেটের সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে সাহায্য করে দুধের সঙ্গে হিংয়ের জুটি। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট ফাঁপা, গ্যাসে পেট ফুলে যাওয়ার মতো নানা সমস্যার অবসান হবে।
লিভারের যত্নে
সুস্থ ভাবে দীর্ঘ দিন বাঁচতে হলে লিভার ভাল রাখতেই হবে। এর কোনও অন্যথা না হওয়াই শ্রেয়। লিভার টক্সিন মুক্ত রাখতে এই পানীয় সত্যিই দারুণ উপকারী। তা ছাড়া লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়িতে তুলতেও হিং আর দুধ উপকারী।
কিডনির সুরক্ষায়
কিডনির রোগ ক্রমশ ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে। যেকোনও বয়সে ছোবল মারছে এই রোগ। তাই সুরক্ষিত থাকতে সতর্ক থাকতেই হবে। কিডনির যত্ন নিতে পারে হিং আর দুধের মিশ্রণ। কিডনিতে বর্জ্য জমতে দেয় না। কিডনির সক্রিয়তা বজায় রাখে এই পানীয়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy