সময় মতো থাইরয়েডের চিকিৎসা না করলে, তা বড় আকার ধারণ করতে পারে। প্রতীকী ছবি।
অল্পেতেই ক্লান্ত হয়ে পড়া, ওজন বেড়ে যাওয়া, অকালে চুল ঝরা, ত্বকের জেল্লা হারিয়ে যাওয়া— ব্যস্ত জীবনে অনেকেই এই সমস্যাগুলি এড়িয়ে যান। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এই কারণগুলির নেপথ্যে রয়েছে অনেক সময়েই থাকে থাইরয়েডের চোখরাঙানি। সময় মতো থাইরয়েডের চিকিৎসা না করলে, তা বড় আকার ধারণ করতে পারে। থাইরয়েডের চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি, তবে খাওয়াদাওয়ায় খানিকটা বদল আনলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
থাইরয়েড মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি গ্রন্থি। গলা এবং ঘাড়ের মাঝামাঝি স্থানে অবস্থিত এই গ্রন্থিটি বিভিন্ন ধরনের হরমোন নিঃসরণ করে এবং দেহের প্রায় সব ধরনের বিপাক প্রক্রিয়ায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা দেখা দিলে গলগণ্ড থেকে ক্যানসার, হতে পারে নানা রকম রোগ। যে কোনও বয়সের মানুষের ক্ষেত্রেই থাইরয়েড গ্রন্থির যত্ন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। রইল এমন কিছু খাদ্যের হদিস যা থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাস্থ্যরক্ষায় কাজে আসতে পারে।
ব্রাজিল নাট
থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে এবং বিপাকক্রিয়া উন্নত করতে সেলেনিয়াম নামক একটি পদার্থের প্রয়োজন হয়। ব্রাজিল বাদামে প্রচুর পরিমাণে এই সেলেনিয়াম থাকে। দিনে মাত্র তিনটি এই বাদাম খেলেই নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে থাইরয়েড।
নারকেল
থাইরয়েডের সমস্যায় ভোগা রোগীদের ক্ষেত্রে বেশ উপযোগী হতে পারে নারকেল। নারকেলে থাকে ‘মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড’ এবং ‘মিডিয়াম চেন ট্রাই গ্লিসারাইড’। সরাসরি নারকেল খেলে কিংবা নারকেলের তেল রান্নায় ব্যবহার করলে থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
কুমড়োর বীজ
কুমড়োর বীজে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। জিঙ্ক আবার অন্যান্য খনিজ দ্রব্য ও ভিটামিন শোষণ করতে দেহকে সাহায্য করে। বিভিন্ন থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদনে এবং হরমোনগুলির ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এই বীজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy