দীর্ঘ দিন ধরে এগুলি খাওয়ার ফলে রক্তচাপ আর শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। ছবি: সংগৃহীত
সকালের খাবারে চাউমিন থাক কিংবা পাস্তা— একটু সসে মাখামাখি না হলে বাড়ির খুদে সদস্যটি একেবারেই খেতে চায় না। স্যান্ডউইচেও সস মাখিয়ে খেতে মন্দ লাগে না। চপ-শিঙারা-কাটলেটের সঙ্গে পাতে একটু সস না থাকলে খাওয়াটা সম্পূর্ণ হয় না। বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে সস খাওয়ার এই অভ্যাস সাময়িক ভাবে স্বাদের যত্ন নিলেও, পরবর্তী কালে শরীররে উপর প্রভাব ফেলে এই জিনিসটি। বাজার থেকে কিনে আনা সস বেশির ভাগই অস্বাস্থ্যকর। দীর্ঘ দিন ধরে এগুলি খাওয়ার ফলে রক্তচাপ আর শর্করার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
টম্যাটো সসে উচ্চ ফ্রুক্টোজযুক্ত কর্ন সিরাপ দেওয়া হয়। এই সিরাপে প্রচুর পরিমাণে চিনি রয়েছে। ফলে ডায়াবিটিসের আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া, টম্যাটোতে লাইকোপেন নামক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে, এটি স্বাস্থ্যকর হলেও কর্ন সিরাপের সংস্পর্শে এসে তা বদলে যায়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত টম্যাটো সস খেলে আর কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে?
১) কর্নসিরাপে ফ্রুক্টোজের পরিমাণ অনেক বেশি। শরীরের জন্য ফ্রুক্টোজ একেবারেই ভাল নয়। শরীরের অন্দরে নানা রকম সমস্যা তৈরি করে। এই সিরাপ শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়ায়। তাই হৃদ্রোগের ঝুঁকিও বেশি থাকে।
২) চিনি থাকার কারণে এই সস বেশি পরিমাণে খেলে ডায়াবিটিস হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ফলে ডায়াবিটিস থাকলে এই সস না খাওয়াই ভাল। কর্ন সিরাপ শরীরে ইনসুলিনের ভারসাম্য বিঘ্নিত করে। এ ছাড়া ওজন বেড়ে যাওয়ার নেপথ্যেও টম্যাটো সসের হাত থাকতে পারে।
৩) সস বাজার থেকে কিনে আনছেন মানেই তা প্রক্রিয়াজাত। এই ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবারে রাসায়নিক পদার্থ মিশে থাকে। যা শরীরের অন্দরে নানা সমস্যার সৃষ্টি করে। শরীরের প্রদাহের কারণ হতে পারে টম্যাটো সস। এ ছাড়া ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে টম্যাটো সস।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy