ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে কী করা উচিত আর কী একবারেই করা উচিত নয়, তা নিয়েও বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আইসিএমআর। ছবি: শাটারস্টক।
দীর্ঘ দিন কাশি আর সঙ্গে জ্বর, বিগত দু-তিন মাস জুড়ে এমন উপসর্গে ভুগছেন অধিকাংশ ভারতীয়। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর) সম্প্রতি জানাল এই উপসর্গগুলির জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দায়ী ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ভাইরাসের এইচ৩এন২ উপরূপ।
ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের এই এইচ৩এন২ উপরূপের কারণেই রোগীরা সবচেয়ে বেশি হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। অন্য উপরূপগুলির তুলনায় এটি অনেক বেশি ক্ষতিকর, দাবি আইসিএমআর-এর। ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে কী করা উচিত আর কী একবারেই করা উচিত নয়, তা নিয়েও বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে আইসিএমআর।
আইসিএমআর-এর উচ্চপদস্থ কর্মচারী বলেন, যে সব রোগী সিভিয়র অ্যাকুউট রেসপিরেটরি ইনফেকশন নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই তাঁদের শরীরে ইনফ্লুয়েঞ্জা এ ভাইরাসের এইচ৩এন২ উপরূপের হদিস মিলেছে।
দেশ জুড়ে ইনফ্লুয়েঞ্জার এই বাড়বাড়ন্ত কেন?
‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজ়িজ় কন্ট্রোল’, ‘এনসিডিসি’-র দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ‘আইএমএ’ জানিয়েছে, যে সব জ্বর সাধারণত তিন দিনের বেশি থাকে না, সেগুলি ইনফ্লুয়েঞ্জা জাতীয়। আর এই ধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা বাড়াবাড়ি আকার ধারণ না করলে ‘অ্যান্টিবায়োটিক’ খাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু এখন চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই অনেকে ‘অ্যাজ়িথ্রোমাইসিন’, ‘অ্যামোক্সিক্ল্যাভ’ জাতীয় ওষুধগুলি দোকান থেকে কিনে খেয়ে ফেলেন। এতে শরীরে অযথা প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে ওঠে। যা হয়তো সেই সময়ে প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু আসলে যখন প্রতিরোধের প্রয়োজন পড়ে, সে সময়ে আর ওই ওষুধগুলি কাজ করতে চায় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy