ছবি: সংগৃহীত।
পুজোর কেনাকাটা করতে গিয়ে কখনও বৃষ্টিতে ভিজেছেন। সারা দিন সেই জামা পরে থেকেছেন। জুতোর দোকানে লাইন দিয়ে দরদর করে ঘেমেছেন। ফলে পুজো আসার আগেই ঠান্ডা লেগে, নাক বন্ধ হয়ে একাকার অবস্থা। ঠাকুর দেখা তো দূর, এখন রাতে ঘুমোনোই দায়। নাক খোলার জন্য ঘন ঘন স্প্রে ব্যবহার করাও ভাল নয়। তবে ঘুমোনোর আগে কিছু টোটকা মেনে চললে বন্ধ নাকের সমস্যা থেকে খানিক আরাম মিলতে পারে।
বন্ধ নাকের কষ্ট কমিয়ে আরামে ঘুমোবেন কী করে?
১) এমনিতে মাথায় বালিশ দিয়ে ঘুমোনোর অভ্যাস নেই। কিন্তু, বন্ধ নাক খুলতে এটিই দারুণ টোটকা হতে পারে। নাসারন্ধ্রে আটকে থাকা মিউকাসের কারণেই নাক বন্ধ হয়ে যায়। বালিশে মাথা রাখলে সেই কষ্ট অনেকটা কমে।
২) যে কোনও এক পাশে কাত হয়ে শুলে এই কষ্ট অনেকটা কমে। কার কোন দিকে ফিরে শুলে আরাম হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যায় না। এক এক জনের ক্ষেত্রে তা এক এক রকম হতে পারে।
৩) ঠান্ডা লেগেছে বলে পাখা বন্ধ করে, বদ্ধ ঘরে ঘুমোনোর প্রয়োজন নেই। গরমে দরদর করে ঘাম হলেও কিন্তু সমস্যা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ঘরের তাপমাত্রা ২২ ডিগ্রি থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকাই বাঞ্ছনীয়।
৪) ঈষদুষ্ণ জলে এক চিমটে নুন মিশিয়ে তা দিয়ে নাক ধুতে পারেন। হাতের তালুতে বেশ খানিকটা জল নিয়ে নাক দিয়ে টানার অভ্যাসকে ‘জলনেতি’ বলা হয়। এই ক্রিয়া নিয়মিত অভ্যাস করতে পারলে নাসারন্ধ্রে কোনও ভাবেই মিউকাস জমতে পারে না।
৫) নুন, গরম জলে গার্গল করলেও কাজ হয়। তবে গার্গল করার পর জল খেলে বা পাখার তলায় বসলেও কিন্তু ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy