ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা বাড়তে দেবেন না। ছবি: সংগৃহীত।
বাড়ির বয়স্ক সদস্যের মধ্যে অনেকেই ইউরিক অ্যাসিডে ভুগছেন। তবে ইউরিক অ্যাসিডের সঙ্গে বয়সের কোনও সম্পর্ক নেই। যেকোনও বয়সেই ধরা পড়তে পারে ইউরিক অ্যাসিড। অত্যধিক প্রোটিনযুক্ত খাবার খাওয়ার ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। চিকিৎসকেদের মতে, নিয়মিত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি বেশি থাকে। আবার মদ্যপানের অভ্যাসও ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার একটি কারণ। ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে গাঁটে ব্যথাও বা়ড়তে থাকে। তবে যে কারণেই ইউরিক অ্যাসিড হোক, তা নিয়ন্ত্রণে না রাখলে আরও অনেক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। ইউরিক অ্যাসিড হলে ওষুধ তো খেতেই হয়। তবে ঘরোয়া উপায়ে সুস্থ থাকতে চাইলে চুমুক দিতে পারেন কয়েকটি পানীয়ে।
লেবুর রস
গাঁটের ব্যথা দূর করতে লেবুর রসের জুড়ি মেলা ভার। লেবুতে থাকা সাইট্রিক অ্যাসিড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বিপদসীমা পেরোতে দেয় না। ফলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে লেবুর রসে চুমুক দিতেই পারেন।
আদা চা
আদায় রয়েছে প্রদাহনাশক উপাদান। ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মতো প্রদাহজনিত সমস্যার ক্ষেত্রে আদা চায়ে চুমুক দিলে সুফল পাবেন। আদায় রয়েছে এক বিশেষ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। যা ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ওষুধের মতো কাজ করে।
অ্যাপেল সিডার ভিনিগার
ইউরিক অ্যাসিডে ভুগছেন? ব্যথা কমাতে রোজ সকালে এক চামচ অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেতে পারেন। অ্যাপেল সিডার ভিনিগার ওজন কমাতে সাহায্য করে তো বটেই, তবে ইউরিক অ্যাসিড থাকলে চোখ বন্ধ করে ভরসা রাখতে পারেন এই পানীয়ে।
চেরি শরবত
লাল লাল চেরি ফলে রয়েছে ‘অ্যালোপিউনিরল’ উপাদান। এই উপাদান ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। চেরিতে রয়েছে আরও একটি উপকারী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। ইউরিক অ্যাসিড ধরা প়ড়লে তাই চুমুক দিতেই পারেন চেরি শরবতে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy