সব ঠান্ডা লাগা কোভিড নয়। ছবি: সংগৃহীত
ঋতু পরিবর্তনের এই সময় সর্দি-কাশি-জ্বর, নাক বন্ধের মতো উপসর্গ লেগেই আছে। এই রকম উপসর্গ দেখা দিলে বিশেষ করে এই পরিস্থিতিতে যেমন হালকা ভাবে নেওয়া উচিত নয়, পাশাপাশি ঠান্ডা লেগেছে করোনা হতে পারে ভেবে আতঙ্কিত হওয়ারও দরকার নেই। সব ঠান্ডা লাগা কোভিড নয়। এই সময়ে যেকোনও রকম ঠান্ডা লাগা থেকে সুরক্ষিত থাকতে আগাম সতর্কতা নেওয়া প্রয়োজন। তার জন্য রোজের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন এই পাঁচটি খাবার।
রসুন
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল সমৃদ্ধ রসুন শীতকালীন সর্দি-কাশি থেকে থেকে উপশম পাওয়ার একটি অত্যন্ত কার্যকরী উপাদান। কাঁচা রসুন খেতে পারেন অথবা রান্নাতে রসুনের পরিমাণ বেশি রাখতে পারেন। রসুন ঠান্ডা লাগা কমাতে ম্যাজিকের মতো কাজ করে।
ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার
ভিটামিন ডি ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করতে বা সর্দি-কাশি কমাতে দারুণ কাজ করে। ডিম, পনির, মাশরুম ইত্যাদি ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার রোজের খাদ্যতালিকায় রাখলে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। একইসঙ্গে সর্দি-কাশিকেও নিমেষে দূর করে।
প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার
দই, আচার, কলা, ভুট্টা ইত্যাদি প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার শুধু শীতকালে নয়, সব ঋতুতেই খাওয়া প্রয়োজন। সারা বছর ঠান্ডা লাগার হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে এই খাবারগুলি খেতে পারেন।
মধু ও গরম জল
অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ মধু ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়। গলা ব্যথা বা কাশি হলে গরম জলে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।
জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার
সামুদ্রিক মাছ, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, বাদাম, ডিম, শিম ইত্যাদি হল জিঙ্কের অন্যতম সমৃদ্ধ উৎস। শুধু ঠান্ডা লাগা উপশম বা প্রতিরোধে নয় সার্বিক ভাবে শরীরকে সুস্থ রাখতে জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy