রাতেও খেতে পারেন চিয়া। ছবি: সংগৃহীত।
সিংহভাগ স্বাস্থ্যসচেতনদের সকাল শুরু হয় চিয়া বীজের জল খেয়ে। পুষ্টিবিদেরা জানান, ওজন কমানোর সঙ্গে চিয়ার প্রত্যক্ষ যোগ নেই। তবে পরোক্ষ সংযোগ আছে। চিয়া নিঃসন্দেহে উপকারী। ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড আছে চিয়াতে। শুধু রোগা হওয়ার প্রত্যাশীরা নয়, হার্টের রোগীরাও এই বীজ খেতে পারেন। অনেকেই খালি পেটে চিয়া খান। তবে সাম্প্রতিক বিভিন্ন গবেষণা জানাচ্ছে, রাত ১০টার পর চিয়ার জল খাওয়ারও রয়েছে কিছু সুফল। সেগুলি কী?
ভাল ঘুম হয়
রাতে চিয়া খেলে ঘুম ভীষণ ভাল হয়। কারণ এই বীজে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, যা মস্তিষ্ক শান্ত রাখতে সাহায্য করে। অনিদ্রার সমস্যা যাঁদের দীর্ঘ দিনের, তাঁরা ঘুমের ওষুধের বদলে রাতে খেতে পারেন এই চিয়ার জল। ঘুম দ্রুত আসবে এবং গভীরও হবে।
হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে
নৈশভোজের পর এক গ্লাস চিয়ার জল খেলে ভাল থাকবে হার্ট। রোজের এই অভ্যাসে হার্টের রোগের ঝুঁকি কমে। গবেষণা জানাচ্ছে, রাতে হার্ট সংক্রান্ত অসুস্থতা মাথাচাড়া দেওয়ার প্রবণতা বেশি। ফলে হার্টের রোগীরা যদি চিয়ার জল খেতে পারেন শোয়ার আগে, তা হলে বিপদের আশঙ্কা কমতে পারে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে
ওজন বশে রাখতে চাইলে রাতে খেতে পারেন চিয়া বীজের জল। কারণ চিয়াতে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। এই ফাইবার দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখতে সাহায্য করে। রাতে খিদে পাওয়ার প্রবণতা থাকলে এই কৌশল অবলম্বন করতে পারেন। তা হলে অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছা মরে যাবে।
শরীরের আর্দ্রতা বজায় থাকে
শরীরে জলের ঘাটতি থাকলে হাজার চেষ্টা করেও ওজন কমানো যাবে না। চিয়া শরীরের আর্দ্রতা ধরে রাখে। রাতে দীর্ঘ ক্ষণ জল খাওয়া হয় না। শরীর তখন ভিতর থেকে শুকিয়ে যায়। কিন্তু ঘুমোতে যাওয়ার আগে চিয়ার জল খেয়ে নিলে সে ভয় থাকে না। গোটা রাতের জন্য শরীর পর্যাপ্ত জলের জোগান দেয় চিয়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy