পিসিওডি আছে মানেই ওজন কমানো কঠিন নয়। ছবি: সংগৃহীত।
ওজন কমানো সহজ নয়। পিসিওডি থাকলে তো আরও কঠিন হয়ে পড়ে রোগা হওয়া। এই সমস্যা সহজে নিয়ন্ত্রণে আসে না। পিসিওডি থাকলে সুস্থ থাকতে কঠোর নিয়মে বাঁধতে হয় জীবনকে। নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হয়, রাশ টানতে হয় খাওয়াদাওয়ায়। তবে পিসিওডি আক্রান্ত রোগীদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সবচেয়ে আগে জরুরি। ওজন যদি নিয়ন্ত্রণে না থাকে তা হলে এই রোগ আরও বাড়াবাড়ি আকার ধারণ করতে পারে। তাই ওজন হাতের মুঠোয় রাখতে হবে। বাকিদের ওজন কমাতে যতটা কালঘাম ছোটে, পিসিওডি থাকলে তার চেয়েও কয়েক গুণ বেশি পরিশ্রম করতে হয়। তবে কয়েকটি খাবার খানিকটা হলেও সেই পরিশ্রম লাঘব করবে।
ফল
পিসিওডি থাকলে ফল খেতে হবে বেশি করে। তবে যে ফলই খান, গোটা খেলে বেশি উপকার মিলবে। ফলের রস কিংবা ফল দিয়ে অন্য কোনও খাবার বানিয়ে খেলে চলবে না। বিশেষ করে বেরিজাতীয় ফল, কমলালেবু, আঙুর ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার
প্রোটিন বেশি খেলে ওজন কমানো অনেকটাই সহজ হয়ে যায়। পিসিওডির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। তাই প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খেতে হবে। মাছ, মাংস, ডিম ছাড়াও অনেক শাকসব্জি, শস্যতেও প্রোটিন আছে ভরপুর পরিমাণে। সেগুলি খেতে পারেন।
বাদাম
কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট পিসিওডি রোগীদের ওজন কমাতে সত্যিই কার্যকর। প্রোটিন, মিনারেলস, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ বাদামগুলি ওজন নিয়ন্ত্রণে অন্যতম ভূমিকা পালন করে। পিসিওডি রোগীদের ডায়েট তাই বাদাম রাখতেই হবে।
ডার্ক চকোলেট
পিসিওডি রোগীরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে খেতে পারেন ডার্ক চকোলেট। এতে ক্যালোরির পরিমাণ একেবারে কম। নেই বললেই চলে। উপরন্তু, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং অন্যান্য উপকারী উপাদানও ভরপুর পরিমাণে রয়েছে। ডার্ক চকোলেট স্বাদ এবং স্বাস্থ্যের যত্ন নেয় একসঙ্গে।
সবুজ শাকসব্জি
শীতকালে মরসুমি সব্জিতে ছেয়ে গিয়েছে বাজার। নানা রঙিন সব্জি উঠেছে। তবে পিসিওডি থাকলে ব্রকোলি, পালং শাক, গাজর বেশি করে খান। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনে সমৃদ্ধ সব্জি ওজন ধরে রাখে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy