বধিরতার ঝুঁকি কমান কম বয়স থেকেই। ছবি: সংগৃহীত।
আর্থ্রাইটিস, ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল— বয়স বাড়লে শারীরিক এই সমস্যাগুলির পাশাপাশি কানে কম শোনারও একটা সমস্যা দেখা দেয়। ঠাকুরমা, দাদুদের লক্ষ করলেই দেখা যাবে, তাঁরা কানে কম শুনছেন। বার্ধক্যে বধিরতা একটা গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। তবে কানে কম শোনার নেপথ্যে থাকতে পারে অপুষ্টি এবং পর্যাপ্ত খাওয়াদাওয়ার অভাব। কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান রয়েছে, যেগুলি সঠিক পরিমাণে শরীরে প্রবেশ না করলে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়। তাই বয়সকালে বধিরতার আশঙ্কা এড়াতে রোজের পাতে কোন খাবারগুলি রাখতে পারেন?
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
শ্রবণশক্তি ভাল রাখতে সাহায্য করে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডও। বয়সজনিত শ্রবণশক্তি যাতে দুর্বল না হয়ে যায়, তার জন্য ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড অত্যন্ত কার্যকর। সামুদ্রিক মাছ, আখরোট, চিয়া বীজ, তিসি বীজ, ডিম এবং মাছের তেলে এই উপাদান থাকে।
জিঙ্ক
শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি হলে বয়সজনিত বধিরতার আশঙ্কা বেড়ে যায় অনেকটাই। রাজমা, কাঁচা মুগ, ছোলা, কাবলি ছোলার মতো খাবার থেকে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক পাওয়া যায়। জিঙ্কের ঘাটতি কমাতে খেতে পারেন দুধ, ডিম, দই।
ডার্ক চকোলেট
এই চকোলেটে ভরপুর পরিমাণে জিঙ্ক রয়েছে। কানের সংক্রমণ দূর করা থেকে বধির হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কমানো— সবেতেই ডার্ক চকোলেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তা ছাড়া, এই চকোলেটে থাকা ম্যাগনেশিয়াম কানের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখে।
দুগ্ধজাত খাবার
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, ডি, ই, কে-র মতো উপাদান। এ ছাড়া অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, খনিজ পদর্থে সমৃদ্ধ পনির, টোফু নিয়ম করে বার্ধক্যে খেলে বধিরতার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। তাই এই ধরনের খাবার যত বেশি খাবেন, বার্ধক্যে কানে কম শোনার ঝুঁকি কম থাকবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy