পিসিওএস মানেই কি নিঃসন্তান থাকা? ছবি: শাটারস্টক
ওজন বেড়ে যাওয়া, মুখে লোমের আধিক্য, ত্বকে ব্রণর হামলা, অনিয়মিত ঋতুস্রাব— উপসর্গগুলি অনেকেরই চেনা। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য এখন ১০ জনের মধ্যে এক জন মহিলাই আক্রান্ত এই অসুখে। এর পোশাকি নাম পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম বা পিসিওএস। এই রোগে আক্রান্ত হলে মূলত শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। চিকিৎসকরা উপসর্গগুলি কমানোর জন্য মূলত হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য ওষুধ দেন বটে, তবে তাদের একটাই বক্তব্য, এই অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখার একমাত্র উপায় সুস্থ ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা। কোনও তরুণী এই রোগে আক্রান্ত শুনলেই অনেকে তাকে নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রাখেন।
পিসিওএসের ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা যে সব ওষুধ দেন, তাতে এই রোগের উপসর্গ অনিয়মিত ঋতুস্রাব, বন্ধ্যত্বের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। তবে এই রোগ কেবল জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনলে তবেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। নিয়মিত শরীরচর্চা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে এই রোগের সঙ্গে মোকাবিলা করা যায়। এই রোগ নিয়ে বহু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। ধারণাগুলি কী কী, রইল হদিস।
১) গর্ভধারণে ঝুঁকি: এই রোগের মূল সমস্যা ডিম্বাণু উৎপাদন না হওয়া। তাই অনেক মহিলাই আতঙ্কে থাকেন যে, তাঁদের গর্ভধারণে সমস্যা হবে। অনেকের ধারণা পিসিওএস মানেই মা হওয়া যায় না। কিন্তু এই ধারণা সঠিক নয়। পিসিওএস থাকা সত্ত্বেও বহু মেয়েই স্বাভাবিক নিয়মে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে থাকেন।
২) ডিম্বাশয়ে সিস্ট থাকলেই পিসিওএসের লক্ষণ: এই রোগে আক্রান্ত হলে মহিলাদের ডিম্বাণু উৎপাদনে সমস্যা হয়। অনেকের ক্ষেত্রেই ডিম্বাশয়ের বাইরে ছোট ছোট সিস্ট দেখা যায়। তবে আলট্রাসাউন্ড করিয়ে যদি দেখেন ডিম্বাশয়ের বাইরে কোনও রকম সিস্ট নেই, তার মানে এই নয় যে আপনার শরীরে এই রোগ বাসা বাঁধেনি। আবার ডিম্বাশয়ে কোনও সিস্ট থাকা মানেই যে সেটা পিসিওএসের লক্ষণ— এমনটাও নয়। বিভিন্ন কারণেই সিস্ট হতে পারে।
ওজন বেড়ে যাওয়া, মুখে লোমের আধিক্য, ত্বকে ব্রণর হামলা, অনিয়মিত ঋতুস্রাব— উপসর্গগুলি অনেকেরই চেনা। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য এখন ১০ জনের মধ্যে এক জন মহিলাই আক্রান্ত এই অসুখে। এর পোশাকি নাম পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ড্রোম বা পিসিওএস। এই রোগে আক্রান্ত হলে মূলত শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হয়। চিকিৎসকরা উপসর্গগুলি কমানোর জন্য মূলত হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখার ওষুধ দেন বটে, তবে তাদের একটাই বক্তব্য, এই অসুখ নিয়ন্ত্রণে রাখার একমাত্র উপায় সুস্থ ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাত্রা। কোনও তরুণী এই রোগে আক্রান্ত শুনলেই অনেকে তাকে নিয়ে অনেক ভুল ধারণা রাখেন।
পিসিওএসের ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা যে সব ওষুধ দেন, তাতে এই রোগের উপসর্গ অনিয়মিত ঋতুস্রাব, বন্ধ্যাত্বের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। তবে এই রোগ কেবল জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনলে তবেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। নিয়মিত শরীরচর্চা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখলে এই রোগের সঙ্গে মোকবিলা করা যায়। এই রোগ নিয়ে বহু ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। ধারণাগুলি কী কী, রইল হদিস।
১) গর্ভধারণে ঝুঁকি: এই রোগের মূল সমস্যা ডিম্বাণু উৎপাদন না হওয়া। তাই অনেক মহিলাই আতঙ্কে থাকেন যে, তাঁদের গর্ভধারণে সমস্যা হবে। অনেকের ধারণা পিসিওএস মানেই মা হওয়া যায় না। কিন্তু এই ধারণা সঠিক নয়। পিসিওএস থাকা সত্ত্বেও বহু মেয়েই স্বাভাবিক নিয়মে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে থাকেন।
২) ডিম্বাশয়ে সিস্ট থাকলেই পিসিওএসের লক্ষণ: এই রোগে আক্রান্ত হলে মহিলাদের ডিম্বাণু উৎপাদনে সমস্যা হয়। অনেকের ক্ষেত্রেই ডিম্বাশয়ের বাইরে ছোট ছোট সিস্ট দেখা যায়। তবে আলট্রাসাউন্ড করিয়ে যদি দেখেন ডিম্বাশয়ের বাইরে কোনও রকম সিস্ট নেই, তার মানে এই নয় যে আপনার শরীরে এই রোগ বাসা বাঁধেনি। আবার ডিম্বাশয়ে কোনও সিস্ট থাকা মানেই যে সেটা পিসিওএসের লক্ষণ— এমনটাও নয়। বিভিন্ন কারণেই সিস্ট হতে পারে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy