Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Asafoetida

Health Tips: ঋতুস্রাবের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ভরসা রাখবেন কোন দাওয়াইতে

হিং জল বিপাকক্রিয়া বাড়াতে দারুণ উপকারী। হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য এই পানীয় মোক্ষম দাওয়াই। হজম ভাল হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে হিঙের জল আদতে সুস্বাস্থ্যের দাওয়াই।

আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে হিঙের জল আদতে সুস্বাস্থ্যের দাওয়াই। ছবি: সংগৃহীত

নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ মার্চ ২০২২ ০৭:১৩
Share: Save:

হিঙের কচুরি কিংবা হিং ফোড়ন দেওয়া তরকারি ভোজনরসিক বাঙালির বড়ই প্রিয়। ভারতের উত্তর থেকে দক্ষিণে, প্রায় সব রাজ্যের খাবারের স্বাদ বাড়াতে এই মশলা ব্যবহার করা হয়। খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি নানা রোগ ব্যাধি সারাতেও হিঙের জুড়ি মেলা ভার! এই মশলা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর। পাশাপাশি এতে রয়েছে ফাইবার, ক্যালশিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম এবং কার্বোহাইড্রেট। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র মতে হিঙের জল আদতে সুস্বাস্থ্যের দাওয়াই।

হিং মেশানো জল তৈরির পদ্ধতি

অর্ধেক চামচ হিং গরম জলে মিশিয়ে নিন। রোজ সকালে খালি পেটে এই জলপান করতে হবে। তবেই মিলবে সবচেয়ে ভাল ফলাফল।

ঠিক কী কী উপকার পাওয়া যেতে পারে?

ওজন হ্রাস

হিং জল বিপাকক্রিয়া বাড়াতে দারুণ উপকারী। হজম শক্তি বৃদ্ধির জন্য এই পানীয় মোক্ষম দাওয়াই। ভাল হজম হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। কোষ্ঠকাঠিন্য, পেট খারাপ, পেট ফুলে যাওয়ার মতো সমস্যা থাকলে এই পানীয় খেলে আরাম বোধ হয়।

সুস্থ ত্বক

প্রতি দিন হিংয়ের জলে চুমুক দিলেই বয়স ঠেকিয়ে রাখা যেতে পারে। প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকায় হিং জল খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। এই জল খেলে শরীর থেকে ক্ষতিকারক পদার্থ বেরিয়ে আসে তাই ত্বকে ব্রণ ও ফুসকুড়ির সমস্যাও কমে।

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

ঋতু পরিবর্তনের সময় শুকনো কাশি, গলা খুসখুস, শ্বাস নিতে অসুবিধা, নাক বন্ধ থাকা এ সব লেগেই থাকে? নিয়মিত হিং জল খেলে ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।

ব্যথা উপশম করে

ঋতুস্রাবের সময় অনেক মহিলারই তলপেটে অসহ্য যন্ত্রণা হয়। এই সময় হিং জল খেলে ওষুধের চেয়ে দ্রুত আরাম পাবেন। মাথা ব্যথা করলেও এই পানীয় খেলে আরাম পাবেন।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে

উচ্চ রক্তচাপের সমস্য রয়েছে এমন রোগীদের রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। হিং রক্তনালীতে রক্ত জমাট বাধে না। তা ছাড়া শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। ফলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমে। রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও এটি বেশ উপকারী।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy