ইউরিক অ্যাসিড বাড়তে দেওয়া যাবে না। ছবি: সংগৃহীত।
ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত এখন ঘরে ঘরে। বয়স পঞ্চাশের কোঠায় পৌঁছনোর আগেই এই ধরনের রোগবালাই বাসা বাঁধতে শুরু করে। ইউরিক অ্যাসিড ধরা পড়লেই রোজের জীবনে নিয়মের ঘনঘটা। খাওয়াদাওয়ায় প্রচুর বাধানিষেধ চলে আসে। জীবন থেকে বাদ চলে যায় পছন্দের অনেক খাবার। রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে দিতে পারে, এমন খাবার থেকে দূরে থাকতে হয়। তবে ইউরিক অ্যাসিডের কারণে জীবন থেকে যেমন কিছু খাবার বাদ হয়ে যায়, ঠিক তেমনই কিছু এই রোগের দাওয়াই। ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভরসা রাখা যায় কিছু ড্রাই ফ্রুটসের উপর।
তিসির বীজ
তিসির বীজে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট। এই ফ্যাট ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বিপদসীমার মাত্রা ছাড়াতে দেয় না। তা ছাড়া, এই বীজের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ইউরিক অ্যাসিডের যন্ত্রণার উপশম ঘটায়।
কাজু
ইউরিক অ্যাসিড থাকলে অনেকেই কাজুবাদাম খেতে চান না। তবে কাজুবাদামেক সঙ্গে ইউরিক অ্যাসিডের কোনও বিরোধ নেই। কাজুতে রয়েছে পটাশিয়াম, ভিটামিন সি, ফাইবারের মতো উপকারী পুষ্টিগুণ। ইউরিক অ্যাসিডের বিরুদ্ধে লড়তে ভরসা রাখা যায় এই বাদামে।
কাঠবাদাম
ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন ই, ম্যাঙ্গানিজের মতো স্বাস্থ্যকর উপাদানে ঠাসা কাঠাবাদাম ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের জন্য উপকারী। কাঠবাদামে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও, যা ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা-বেদনা ঠেকাতে সক্ষম।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy