যৌনাঙ্গের পিএইচের ভারসাম্য ব্যহত হয়। ছবি: সংগৃহীত
দেশ এবং রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি ক্রমশই বাড়াচ্ছে উদ্বেগ। সাম্প্রতিক করোনা-স্ফীতিতে হাসপাতালগামী রোগীর হার তুলনামূলকভাবে কম। গলা ব্যথা, হালকা জ্বর, সর্দি-কাশির মতো মৃদু উপসর্গ নিয়ে অধিকাংশ রোগীই নিভৃতবাসে রয়েছেন। আক্রান্তদের একাংশ আবার উপসর্গহীন। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে আক্রান্ত থাকাকালীন অনেকেই ভরসা রাখছেন অ্যান্টিবায়োটিকে। অ্যান্টিবায়োটিক প্রাথমিক ভাবে সংক্রমণ রোধ করলেও পরবর্তী কালে এর প্রভাবে শরীরের নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। তার মধ্যে অন্যতম যৌনাঙ্গের সংক্রমণ।
কোভিড মুক্ত হওয়ার পর অনেকেই এই ধরনের শারীরিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। আক্রান্ত থাকাকালীন অনেকেই দ্রুত সুস্থ হওয়ার লক্ষ্যে এবং শারীরিক উপসর্গগুলির প্রতিরোধে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেছেন। সুস্থ হওয়ার পর গোপনাঙ্গের ত্বকে র্যাশ, চুলকানির মতো বিভিন্ন সংক্রমণ জনিত উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। মনে করা হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবেই এমনটি হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
চিকিৎসকদের মতে, অ্যান্টিবায়োটিকের অন্যান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন অ্যালার্জ্জি, ডায়রিয়া ইত্যাদি সমস্যাগুলিও দেখা দেয়। অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে খারাপ ব্যাকটিরিয়ার পাশাপাশি যৌনাঙ্গ সুরক্ষিত রাখে এমন কিছু ভাল ব্যাকটিরিয়াও মারা যায়। ফলে যৌনাঙ্গের পিএইচের ভারসাম্য ব্যহত হয়।
যৌনাঙ্গে সংক্রমণের কয়েকটি প্রধান লক্ষণ:
১) যৌনাঙ্গ সংলগ্ন ত্বকে চুলকানি বা র্যাশ হতে পারে।
২) শ্বেত স্রাব বৃদ্ধি পাওয়া।
৩) প্রস্রাবের সময় জ্বালা ভাব, ব্যথা।
৪) সহবাসের সময় যন্ত্রণা।
এ ছাড়াও অ্যান্টিবায়োটিক সেবন শরীরে আরও যে ভাবে প্রভাব ফেলে
শরীরের সামগ্রিক সুস্থতায় সহায়ক কিছু ব্যাকটিরিয়াকে মেরে ফেলে অ্যান্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ।
শরীরের বিভিন্ন অংশে ফুসকুড়ি, পেটে ব্যথা,জ্বর, মাথা ব্যথা, অনিদ্রা, মাথা ঘোরা ইত্যাদি নানা রকম শারীরিক সমস্যা।
শরীরের পক্ষে উপকারী উপাদান মাইক্রোবিয়ামের পরিমাণ এবং বৈচিত্র্যকে হ্রাস করে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy