দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের পক্ষে তা বোঝা কঠিন। ফাইল চিত্র।
বয়স ৪০-এর কোঠা পেরোলেই কিছু রোগ মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। ডায়াবিটিস, আর্থরাইটিস ছাড়াও সেই তালিকার প্রথম দিকে রয়েছে কোলেস্টেরল। যদিও রক্তে থাকা এই পদার্থটি পুরোটাই যে খারাপ, তা নয়। দেহে ভাল এবং খারাপ— দু’ ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। এইচডিএল এবং এলডিএল— মানুষের দেহে মূলত এই দু’ধরনের কোলেস্টেরলের খোঁজ পাওয়া যায়। এর মধ্যে এলডিএল খারাপ কোলেস্টেরল নামে পরিচিত। কোলেস্টেরল হাতের মুঠোয় রাখা অত্যন্ত জরুরি। নয়তো এই রোগের হাত ধরেই জন্ম নেবে হৃদ্রোগের ঝুঁকি।
এ ক্ষেত্রে একটি সমস্যা রয়েছে। দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের পক্ষে তা বোঝা কঠিন। রক্ত পরীক্ষা না করে, বাইরে থেকে বোঝার উপায় থাকে না বললেই চলে। কিন্তু চিকিৎসকরা সম্পূর্ণ অন্য কথা বলছেন। তাঁরা জানাচ্ছেন, বাইরে থেকে দেখেও বোঝার উপায় রয়েছে কোলেস্টেরল শরীরে বাসা বেঁধেছে কি না। হাতের নখ এবং গোড়ালিতেই ফুটে উঠবে সেই লক্ষণ।
১) প্রতিটি আঙুলে বিষের মতো ব্যথা হওয়া কিন্তু কোলস্টেরলের লক্ষণ। সাধারণ কোলেস্টেরল বেড়ে ওঠে হাত এবং পায়ের ধমনীগুলিতে। ফলে কোলেস্টেরলের মাত্রা সত্যিই বাড়লে আঙুলে ব্যথা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। এমন হলে একেবারই ফেলে না রেখে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
২) হাতের তালু দেখেও চিনতে পারেন কোলেস্টেরলের সমস্যা। হাতের তালু কি হলদে হয়ে যাচ্ছে? জন্ডিসেরও একটি লক্ষণ হতে পারে। তবে সে ক্ষেত্রে হাতের তালুর বর্ণ পরিবর্তন হলে চিকিৎসকের কাছে যান।
৩) ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেড়ে গেলে, হাত এবং পায়ে ছোট ছোট ফুসকুড়ি বেরোতে পারে। ত্বকের কোনও এমন সমস্যা থাকলে অতি অবশ্যই এই লক্ষণটি নিয়ে সচেতন হন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy