মাইগ্রেন হচ্ছে কেন? ছবি: সংগৃহীত।
ভোরবেলা কমফর্টার মুড়ি দিয়ে হাঁটতে বেরোন অনেকেই। কিন্তু বাড়িতে ঢুকতে না ঢুকতেই গরমে হাঁসফাঁস করতে হয়। কারণ, সকালের দিকে ঠান্ডার আমেজ থাকলেও বেলা বাড়তেই তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। কিছু ক্ষণ পর থেকেই মাথধরার মতো সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন অনেকে। চিকিৎসেকরা বলছেন, মাইগ্রেনের সমস্যা একাধিক কারণে হতে পারে। আর এর সঙ্গে আবহাওয়ার পরিবর্তনের অবশ্যই সম্পর্ক রয়েছে। এমন নয় যে, শুধুমাত্র অত্যধিক ঠান্ডা কিংবা তীব্র গরমেই মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়ে। ঘরের তাপমাত্রার হেরফের হলেও এই ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাঁদের মতে, আবহাওয়ার পরিবর্তনের ফলে যখনই পরিবেশের তাপমাত্রা বদলাতে শুরু করে, তখনই মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং রক্ত সঞ্চালনের উপর প্রভাব পড়ে।
কী ভাবে এই ধরনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখবেন?
১) নির্ধারিত সময়ে ঘুমোতে হবে। প্রতি রাতে নির্দিষ্ট একটি টাইমে ঘুমোনো এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে মাথাব্যথার সমস্যা বশে রাখা যেতে পারে।
২) দিনের বেশির ভাগ সময়ে ডিজিটাল ডিভাইসে চোখ রাখলে মস্তিষ্কের স্নায়ুর উপর চাপ পড়ে। স্নায়ুকে আরাম দিতে ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমোনোর অভ্যাস করতে হবে।
৩) আবার অনেকেরই বেশি ঘুমোলে মাইগ্রেনের সমস্যা হতে পারে। তাই অতিরিক্ত ঘুমোনোর অভ্যাস থেকে বিরত থাকাই ভাল।
৪) নিয়মিত শরীরচর্চা করতে পারলেও এই সমস্যা বশে রাখা যায়।
৫) মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে মাথাব্যথা বাড়ে। পেশাগত বা ব্যক্তিগত সমস্যা থাকবেই। তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে মাইগ্রেনের সমস্যা বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy