শুরুর দিন থেকেই শাক্যজিৎ এবং আরশির সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়। কোনও না কোনও কারণে তাদের ভুল বোঝাবুঝি লেগেই থাকে। ‘তুই আমার হিরো’ ধারাবাহিকের কাহিনি শুরু হয়েছিল এই ভাবেই। কিন্তু নায়ক-নায়িকার প্রেম বা বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত দর্শকের কিছুতেই মন ভরে না। তা সে চুক্তির বিয়ে হোক কিংবা প্রেমের বিয়ে। যেমন এই মুহূর্তে গল্পে দেখানো হচ্ছে নায়ক শাক্যজিৎ বিয়ে করছে সামান্য এক কর্মচারী আরশিকে। কিন্তু ৬ মাসের এই বিয়ে যে একটি চুক্তির বিয়ে সেটা অনেকেই জানে না। সব পরিকল্পনাই শাক্যজিৎ ও তার প্রেমিকা মধুবন্তীর। কিন্তু গল্পে বাড়ির ঠাকুরমা আরশিকেই নাতবৌমা হিসাবে ভালবেসেছে। তাই বিয়ের সব নিয়মকানুন মানতেও হচ্ছে নায়ক-নায়িকাকে। সেখানেই হয়েছে যত গোলমাল।
ইতিমধ্যেই দর্শক দেখেছেন যাতে সত্যি বিয়ে না হয়ে যায়, আবির দিয়েই সিঁদুর দানের পরিকল্পনা করেছিল আরশি। বিয়ের দিন থেকেই একটা না একটা ঘটনা লেগে আছে। এ বার বৌভাতের রাতে আরও এক অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সম্মুখীন শাক্যজিৎ এবং আরশি। ধারাবাহিকে একে তো পরস্পরকে সহ্য করতে পারে না তারা। এ বার বৌভাতের আসরে অতিথিদের সামনে আরশিকে চুমু খাওয়ার প্রস্তাব দেয় নায়কের ভাই। শাক্য আর আরশিরও এই প্রস্তাব পছন্দ হয়নি।
আরও পড়ুন:
নায়ক-নায়িকার চোখেমুখে স্পষ্ট যে, তারা অপ্রস্তুত। যদিও এই খুনসুটি আর ঝগড়া পরতে পরতে উপভোগ করছেন দর্শক। ঝগড়া থেকেই তো প্রেম আসে! তাই দর্শকের একাংশের ধারণা, বিয়ের পর একসঙ্গে থাকতে থাকতেই পরস্পরের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়বে তারা। কিন্তু প্রশ্ন হল রিসেপশনের রাতে আরশিকে কি চুমু খাবে শাক্যজিৎ? তা ক্রমশ প্রকাশ্য।