বিনা নিমন্ত্রণে অন্যের বিয়ের রিসেপশনে বিক্রম-মধুমিতা
আষাঢ় মাসে, গোধুলি লগ্নে ধুমধাম করে বিয়ে চলছে। একে একে বিয়ের মণ্ডপে প্রবেশ করছেন নিমন্ত্রিতরা। চারিদিকে আলোর রোশনাই। হঠাৎ করেই মণ্ডপে প্রবেশ করলেন পরিচিত দুই মুখ। তাঁরা কি সত্যিই নিমন্ত্রিত ছিলেন? না কী...
খোলসা হল বিয়ের শেষ লগ্নে এসে। বিনা নিমন্ত্রণেই বিয়ের মণ্ডপে এসে যাঁরা উপস্থিত হয়েছিলেন, তাঁরা আর কেউ নন; একজন হলেন মধুমিতা সরকার, অন্যজন বিক্রম চট্টোপাধ্যায়। বাংলা বিনোদন জগতের প্রথম সারির দুই তারকা। কিন্তু কেন এমন ঘটনা ঘটালেন তাঁরা?
আসলে সম্পূর্ণ ঘটনাটাই সাজানো হয়েছিল প্রচারের স্বার্থে। ‘কুলের আচার’ ছবির প্রচার। সৌজন্যে এবিপি ওয়েডিংস।
বর্তমান সময়ে ছবির প্রচারের খাতিরে কী না করেছেন প্রডিউসার থেকে তারকারা। তবে এমন অভিনব প্রচারের সাক্ষী কোনওদিন কেউ থাকেননি। ১৫ জুলাই মুক্তি পেয়েছে সুদীপ দাসের নতুন ছবি ‘কুলের আচার’। মধুমিতা ও বিক্রম ছাড়াও ছবিতে রয়েছেন নীল মুখোপাধ্যায়, ও ইন্দ্রানী হালদারের মতো প্রমুখ অভিনেতারা। প্রথম থেকেই ছবির প্রচারে নতুন কিছু করতে চাইছিলেন ‘কুলের আচার’-এর সদস্যরা। যেমন ভাবা, তেমন কাজ। সম্পর্ক নিয়ে তৈরি এমন ছবির প্রচারে জোটসঙ্গী হল এবিপি ওয়েডিংস — বাঙালির সম্পর্ক তৈরির এক নম্বর ঠিকানা। এর পরে বাকিটা ইতিহাস...
এবিপি ওয়েডিংসে সম্বন্ধ তৈরির পরে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন তন্ময় বারুই ও বিপাশা হালদার। পরিকল্পনামাফিক তাঁদের বিয়েতেই হঠাৎ হানা দিলেন বিক্রম ও মধুমিতা। তাঁদের অনুসরণ করে পৌঁছে গেল ক্যামেরাও। মণ্ডপ থেকেই সরাসরি ছবির প্রচার করলেন বিক্রম-মধুমিতা জুটি।
প্রিয় তারকাকে চোখের সামনে দেখতে পাওয়া এবং এমন অভিনব উদ্যোগের সাক্ষী থেকে রীতিমতো আপ্লুত নিমন্ত্রিতরা। সম্প্রতি গোটা ঘটনাটি ছোট একটি ভিডিয়োর আকারে নেটমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়েছে। যা দেখে দর্শকরা রীতিমতো অভিভূত। এমন পরিকল্পনাকে বাহবা জানিয়েছেন দর্শকদের প্রত্যেকেই।
‘কুলের আচার’ ট্রেলার মুক্তির পরে ইতিমধ্যেই বেশ জনপ্রিয় জুটি হয়ে উঠেছেন বিক্রম চট্টোপাধ্যায় এবং মধুমিতা সরকার। কিন্তু এমন পরিকল্পনার কথা শুনে প্রাথমিক অভিব্যক্তি কী ছিল তাঁদের? উত্তরে দু’জনেই জানাচ্ছেন, “যখন বিয়ের অনুষ্ঠানে গেট ক্র্যাশ করার পরিকল্পনা চলছিল, তখন গোটা বিষয়টি নিয়ে আমরা প্রথম থেকেই বেশ উৎসাহিত ছিলাম। এবিপি ওয়েডিংস কাজটাকে অনেকটা সহজ করে দিয়েছে। আমাদের ছবির প্রচারে এমন অভিনবত্ব নিয়ে আসার জন্য এবং এমন একটা চমৎকার আয়োজনের জন্য এবিপি ওয়েডিংসকে অসংখ্য ধন্যবাদ।”
সম্পর্ক, পদবী, মনের মিল, পারিবারিক বার্তা, এই সমস্ত কিছুর গল্পই উঠে এসেছে ‘কুলের আচার’ ছবিতে। শুভমুক্তির প্রথম কয়েক দিনে বেশ ভাল সাড়াও মিলেছে। এই প্রসঙ্গে বিক্রম-মধুমিতা জুটি জানাচ্ছেন, “বিবাহ হল দুই হৃদয়ের মিলন। আমাদের ছবিতে যে বার্তা দেওয়া হয়েছে, তা অত্যন্ত অন্তদৃষ্টিপূর্ণ। প্রত্যেক দম্পতিই এটির সঙ্গে কোনও না কোনও সম্পর্ক ও প্রাসঙ্গিকতা খুঁজে পাবে।”
বিগত কয়েক বছরে বহু মানুষের জীবন বদলে দিয়েছে এবিপি ওয়েডিংস। প্রায় ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ এবিপি ওয়েডিংসের মাধ্যমে খুঁজে পেয়েছেন সঠিক জীবনসঙ্গীকে।
আনন্দবাজার গ্রুপের সুদীর্ঘ শতবর্ষের অটুট বিশ্বাস, সঙ্গে যাচাইকৃত খাঁটি প্রোফাইল - এই দু’য়ের যোগসূত্রে এবিপি ওয়েডিংস বর্তমানে এমন একটি ভরসাযোগ্য প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে যার মাধ্যমে যে কোনও ব্যক্তি নিশ্চিন্তে তাঁর জন্য সঠিক জীবনসঙ্গীর সন্ধান পেতে পারেন। এবিপি ওয়েডিংস-এর লক্ষ্য হল আসল পরিচয়, সফল পরিণয়। এখানকার প্রতিটি প্রোফাইল ফটো আইডি ভেরিফাইড। ফলে নকল প্রোফাইলের কোনও চিন্তাই নেই। আর সেই কারণেই বর্তমানে এবিপি ওয়েডিংস-এ রয়েছে বাঙালি পাত্র-পাত্রীর বৃহত্তম সমাহার।
বিশদে জানতে এখনই ক্লিক করুন www.abpweddings.com অথবা কল করুন ৮১০০ ১০০৮০০ নম্বরে। আপনি ভিজিট করতে পারেন এবিপি ওয়েডিংস-এর এক্সক্লুসিভ স্টোরেও।
এবিপি ওয়েডিংস-এ রেজিস্ট্রেশন একদম ফ্রি। তাই আর দেরি না করে এখনই রেজিস্টার করে ফেলুন এবং নিজের জন্য খুঁজে নিন সঠিক জীবনসঙ্গীকে।
এটি একটি স্পনসর্ড প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি এবিপি ওয়েডিংস-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy