These Five Heroines Lost From The Industry In Spite of Their Debut Films Against Salman Khan dgtl
bollywood
সলমনের বিপরীতে প্রথম ছবিতে অভিনয় করেও বলিউড থেকে হারিয়ে যান এই পাঁচ নায়িকা
তাঁরা কেরিয়ারের প্রথম ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সলমনের বিপরীতে। ইন্ডাস্ট্রিতে পরিচিতিও পেয়েছিলেন। কিন্তু প্রত্যাশিত স্টারডম অধরাই থেকে যায়।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২০ ১০:০০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৫
সলমন খানের সঙ্গে অভিনয় করা যে কোনও নায়িকার স্বপ্ন। তাঁর সঙ্গে কাজ করে কেরিয়ারে শুরুতেই ইন্ডাস্ট্রিতে পায়ের নীচে জমি পেয়েছেন নবাগতারা, এমন নজির রয়েছে বেশ কিছু।
০২১৫
আবার তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের পরেও সময়ের আগেই ইন্ডাস্ট্রি থেকে হারিয়ে গিয়েছেন, এমন নায়িকাও আছেন।
০৩১৫
তাঁরা কেরিয়ারের প্রথম ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সলমনের বিপরীতে। ইন্ডাস্ট্রিতে পরিচিতিও পেয়েছিলেন। কিন্তু তার পরেও প্রত্যাশিত স্টারডম অধরাই থেকে যায়।
০৪১৫
বলিউডের বক্সঅফিস সফল ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’। সুপারডুপার হিট এই ছবির পরে সলমনের কেরিয়ার এক বারে পাড়ি দেয় লম্বা দূরত্ব। সেইসঙ্গে তারকা-পরিচিতি পান ভাগ্যশ্রীও।
০৫১৫
অনুরাগীরা ভেবেছিলেন, ভাগ্যশ্রী তাঁর কেরিয়ারে অনেক দূর এগোবেন। কিন্তু তাঁদের আশা অধরাই থেকে যায়। অনেকেই বলেন, ভাগ্যশ্রীর ব্যর্থ কেরিয়ারের জন্য দায়ী তাঁর নিজের সিদ্ধান্তই। কারণ, সাফল্যের সিঁড়িতে পা রাখার পর তিনি ঘোষণা করে দেন, স্বামী ছাড়া আর কারও সঙ্গে অভিনয় করবেন না।
০৬১৫
১৯৯১ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘সনম বেওয়াফা’। ছবিতে সলমনের নায়িকা ছিলেন চাঁদনি। এর পর সলমন এবং চাঁদনির কেরিয়ার ঘুরে যায় সম্পূর্ণ বিপরীত দিকে। সলমন সুপারহিরো হওয়ার দিকে এগিয়ে যান। আর চাঁদনি হারিয়ে যান ধীরে ধীরে।
০৭১৫
এর পরে আরও কিছু ছবিতে অভিনয় করেছিলেন চাঁদনি। কিন্তু তাঁর ‘আ জা সনম’, ‘মিস্টার আজাদ’, ‘জয় কিষণ’ পর পর মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে।
০৮১৫
তার পরে চাঁদনির পরিচয় হয় যায় ‘ব্যর্থ নায়িকা’ হিসেবে। তিনি বিদায় নেন ইন্ডাল্ট্রি থেকে। এখন তিনি বিদেশে থাকেন। সেখানে তিনি নৃত্য প্রশিক্ষক।
০৯১৫
দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির জনপ্রিয় নায়িকা নাগমা কেরিয়ার শুরু করেছিলেন বলিউড দিয়ে। মাত্র ১৫ বছর বয়সে তিনি অভিনয় করেছিলেন ‘বাগী, দ্য রেবেল’ ছবিতে। এই ছবির পরে নায়ক হিসেবে সলমনের জনপ্রিয়তা আকাশোছোঁয়া হয়ে যায়। কিন্তু নাগমার কাছে বলিউডে পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা অধরা-ই থেকে যায়।
১০১৫
১৯৯১ সালে মুক্তি পাওয়া ছবি ‘লভ’-এ নায়িকা ‘ম্যাগির’-র ভূমিকায় ছিলেন রেবতী মেনন। তিনি দক্ষিণী ছবির জনপ্রিয় নায়িকা ছিলেন। বলিউডে কেরিয়ার শুরুর সময়ে তিনি নায়ক হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন সলমনকে।
১১১৫
রেবতী ভেবেছিলেন সলমনের সঙ্গে বলিউড-যাত্রা শুরু হলে পরিচিতি পেতে সুবিধে হবে। কিন্তু তাঁর সেই চিন্তা সম্পূর্ণ ভুল প্রমাণিত হয়েছিল।
১২১৫
এই ছবির পরে মহিলাদের মধ্যে সলমনের ফ্যান-ফলোয়িং বেড়ে যায় অনেকটাই। কিন্তু হারিয়ে যান রেবতী। তিনি বুঝে যান বলিউড তাঁর জায়গা নয়। ফলে ফিরে যান দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রিতেই।
১৩১৫
২০১৪ সালে বেরতী আবার ফিরে আসেন বলিউডে। ‘টু স্টেটস’ ছবিতে তিনি অভিনয় করেছিলেন আলিয়া ভট্টের মায়ের ভূমিকায়।
১৪১৫
‘সূর্যবংশী’ ছবিতে সলমনের বিপরীতে ছিলেন শিবা। তিনি ছিলেন টেলিভিশনের পরিচিত নায়িকা। তাঁর প্রথম ছবি ছিল ‘সূর্যবংশী’। কিন্তু এই ছবিতে সলমনের জাদু কাজ করেনি। আর শিবার নাম তো আলোচিতই হয়নি।
১৫১৫
এর পর শিবা কিছু শর্ট ফিল্ম এবং টেলিভিশনে অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু বড় পর্দায় আর ফিরে আসতে পারেননি।