'জবা'র চরিত্রে পল্লবী শর্মা।
“জবা হল অনেকটা অ্যামিবার মতো!”
সোশ্যাল মিডিয়ায় এ ভাবেই ট্রোল করা হল ‘কে আপন কে পর’ ধারাবাহিকের জবা সেনগুপ্তের চরিত্রকে। ধারাবাহিকে ‘মৃত্যু’র পর সশরীরে ফিরে আসায় জবার নামের পাশে জুড়ে গেল ‘অমর’-এর তকমা। তাকে তুলনা করা হল অ্যামিবার সঙ্গে। সে নাকি “সেই এককোষী প্রাণীর মতো যাকে মেরে ফেলা প্রায় অসম্ভব।”
এ ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও জবার বোম ডিফিউজ করা, রাতারাতি পড়াশোনা শিখে উকিল এবং তার পর বিচারক হয়ে যাওয়া নিয়ে ট্রোলের বন্যা ছুটেছে।
ধারাবাহিকের ২৪ নভেম্বরের এপিসোডে দেখানো হয় জবার জা তন্দ্রা এবং জামাই বিশান তাকে একটি শুনশান জায়গায় নিয়ে হাড়িকাঠে চড়িয়ে বলি দেয়। কিন্তু সবাইকে অবাক করে এর পরেই জবা ফিরে আসে। গলায় শুধু একটা ব্যান্ডেজ বেঁধে সে এক্কেবারে ফিট। মুখে মেকআপ, ঠোঁটে লিপস্টিক আর কপালে ছোট্ট টিপে জবার ‘ভূত’ তাক লাগানো সুন্দরী।
এরপর ‘খুনি’ জামাইকে জব্দ করার জন্য ছদ্মবেশ ধরে জবা। শুধু তাই নয়, একসঙ্গে বসে রীতিমত কথাবার্তাও বলে তার সঙ্গে।
যদিও জবার আদৌ মৃত্যু হয়েছিল কি না সেই বিষয়ে ধোঁয়াশা ছিল শুরু থেকেই। এরপর সে ফিরে আসায় বিষয়টি দর্শকদের কাছেও এখন স্পষ্ট।
ধারাবাহিকের এ সব কাণ্ডকারখানা দেখেই জবাকে ‘ঝড়’-এর সঙ্গে তুলনা করেন ঝিলম গুপ্ত নামক নেটাগরিক। ৮ মিনিটের একটি ভিডিয়োয় তিনি জবার বারবার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার কথা মনে করিয়ে দেন। আবার জবাকে মেরে ফেলার পর সেই রক্তমাখা দা-এর ভিডিয়ো তার স্বামীকে হোয়াটসঅ্যাপ করায় জবার খুনিদের ‘হাইটেক’ তকমা দিলেন ঝিলম।
২৪ ঘণ্টায় এই ভিডিয়ো প্রায় ১৪ হাজার বারের বেশি দেখা হয়েছে। সময়ের সঙ্গে সেই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২৬২ জন ইতিমধ্যেই ভিডিয়োটি শেয়ার করেছেন।
আরও পড়ুন: সাইবার বুলিং বা আমায় নিয়ে ট্রোল করে লকডাউনে কারও ঘরে পয়সা এলে আসুক: শ্রাবন্তী
ঝিলমের ফেসবুক পেজ থেকে জানা যাচ্ছে, তিনি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেছেন। এ রকম আরও অনেক মজার ভিডিয়ো আগেও তৈরি করেছেন ঝিলম।
আরও পড়ুন: বাংলো ভাঙার মামলায় এ বারে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কঙ্গনা
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy