তৈমুরকে নিয়ে মুখ খুললেন প্রাক্তন ন্যানি ললিতা। ছবি: সংগৃহীত।
সইফের ঘটনায় আতঙ্কের আবহ মুম্বই শহরে। কিন্তু সেই গভীর রাতে আহত ও রক্তাক্ত বাবাকে হাসপাতালে সঙ্গ দিয়েছিল বছর আটের তৈমুর আলি খান। গাড়ি ছিল না। কোনও মতে সইফ গিয়ে উঠেছিলেন একটি অটোয়। সঙ্গে ছিল তৈমুর ও বাড়ির আর এক পরিচারক। সেই রাতে ছ’বার ছুরিকাঘাত হয়েছিল সইফের উপরে। শিরদাঁড়ায় আটকে ছিল ছুরির অংশ। রক্তে ভেসে যাচ্ছিলেন অভিনেতা। সেই অবস্থায় ভয় না পেয়ে বাবার পাশে ছিল ছোট্ট তৈমুর। কী ভাবে এইটুকু বাচ্চা আতঙ্কের মধ্যেও সাহস সঞ্চার করেছিল? প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে। তৈমুরের প্রাক্তন ন্যানি ললিতা ডি’সিলভাও এই দেখে বেশ অবাক।
সংবাদমাধ্যমের কাছে ললিতা ডি’সিলভা তৈমুরকে কুর্নিশ জানিয়েছেন। তাঁর মতে, সইফ-পুত্র খুব সাহসী মানসিকতার। ললিতা ডি’সিলভা জানিয়েছেন, তাঁরই এক বন্ধু লীলাবতী হাসপাতালের নার্স। এই হাসপাতালেই ভর্তি ছিলেন সইফ। সেই নার্সই ললিতাকে জানিয়েছিলেন, আহত সইফের সঙ্গে হাসপাতালে এসেছিল তৈমুর। পরে চিকিৎসকেরা এই খবর নিশ্চিত করেছিলেন। ললিতা বলেছেন, “ওঁরা দু’জন (সইফ ও তৈমুর) একাই ছিলেন। আমি শুনে সত্যিই চমকে যাই, ছোট্ট তৈমুর ওর বাবাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে। এই বয়সেই ওইটুকু বাচ্চার এমন সাহসিকতা! সত্যিই ভাবা যায় না।”
সইফ-করিনার বাড়ির নিরাপত্তা নিয়েও কথা বলেন ললিতা। তিনি যখন দেখাশোনার দায়িত্বে ছিলেন, তখন তৈমুরের ঘরে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো ছিল। তাই তাঁর কথায়, “আমার সত্যিই কোনও ধারণা নেই, এই ব্যক্তি কোথা থেকে এসেছিলেন এবং কী ভাবে ঢুকে পড়লেন। সত্যিই অবাক হওয়ার মতো ঘটনা।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy