স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়
কেউ খেতে ভালবাসেন। কেউ ঘুমোতে। কেউ শরীরচর্চার বদলে বিশ্রামেই মনোযোগী। কেউ হয়তো বয়সের কারণে ভারিক্কি। কেউ আবার বংশগত কারণে ভারী। যে কারণেই শরীরে বাড়তি মেদ জমুক, গরমকাল মোটাদের জন্য বড্ড কষ্টের। একে ভারী চেহারা নিয়ে নড়তে কষ্ট। তার উপরে যে খোলামেলা পোশাক পরবেন তারও উপায় নেই! কেউ শরীর নিয়ে কটাক্ষ করবেন। কেউ বলবেন পুরোটাই দৃষ্টিকটু।
এ দিকে প্রতিদিনই উষ্ণতার পারদ চড়ছে। পৃথুলাদের প্রশ্ন, গরমেও ভারী চেহারা মুড়ে রাখতে হবে পোশাকে?
তারই জবাব নিয়ে হাজির স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। নিজে যেমন ভাবেন ঠিক তেমন ভাবেই বোঝালেন সবাইকে। তিনি জানালেন, একটা সময় এই ভারী চেহারার কারণে তিনিও বিব্রত বোধ করতেন। টানা কয়েক বছর শ্যুটে অংশ নিতে পারেননি। মার্জার সরণিতেও দেখা যায়নি তাঁকে। নতুন পোশাক কিনতে গিয়ে জেরবার! তাঁর মাপের পছন্দসই পোশাকই নেই! অতঃকিম? ২০২০-র অতিমারি স্বস্তিকাকে বুঝিয়ে দিয়েছে, জীবন একবারই পাওয়া যাবে। অতএব, বেঁচে নাও। দু’দিন বই তো নয়!
সেই অনুভূতি থেকেই তিনি ফের ফটোশ্যুটে অনায়াস। আগের মতোই ফ্যাশন দুনিয়ায় ঝড় তোলেন যখন তখন। তাঁর মতোই বাকিদেরও উপলব্ধি করতে বলছেন জীবনকে।
স্বস্তিকার দাবি, গরমে পোশাকে বস্তাবন্দি হয়ে না থেকে স্বচ্ছন্দে স্যুইম স্যুট পরুন পৃথুলারা। যে পোশাক পরতে মন চায় বেছে নিন দোকানে গিয়ে। একই সঙ্গে ফ্যাশন দুনিয়ার প্রতিও অনুরোধ তাঁর, ‘‘কেবল মাত্র নিজেদের কাজের প্রচারের কারণে প্লাস সাইজের পোশাক তৈরি করবেন না। ভারিক্কিদের ভালবেসে তাঁদের মনমতো পোশাক থাক সব বুটিকে, দোকানে দোকানে।’’ এবং প্লাস সাইজের পোশাকের জন্য যেন আলাদা তাক না থাকে। বাকি পোশাকের সঙ্গে বিশেষ মাপের পোশাকও যেন জায়গা পায় অনায়াসে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy