শতবর্ষে পা দিচ্ছে বিশ্বভারতী।
অনেক স্মৃতি আছে রবীন্দ্রনাথের বিশ্বভারতীকে ঘিরে। অনেক গল্পও। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১ টাকা দিয়ে বোলপুরে জমি কেনা দিয়ে যার শুরু। প্রথমে 'শান্তিনিকেতন' নামে একটি বাড়ি তৈরি। সেই বাড়িই ধীরে ধীরে বাংলা সংস্কৃতিচর্চার পীঠস্থান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ছোঁয়ায় সেখানে বিবিধের মাঝে এক মহান মিলন। রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর, প্রতিমা দেবীর অবদানের নীরব সাক্ষী এই শান্তিনিকেতন। এখান থেকেই বাংলা জেনেছিল, শ্রীনিকেতনের কথা, কৃষি বিদ্যার প্রয়োজনীয়তা। শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসব, বৃক্ষরোপন, হলকর্ষণ অনুষ্ঠান প্রতি বছর অন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিশ্বভারতীকে ‘আলাদা’ চিহ্নিত করেছে। উত্থান যার আছে তার কিছু স্খলন-পতনও থাকবেই। সেই সব নিয়ে শতবর্ষে পা দিচ্ছে বিশ্বভারতী। তার জন্মদিন উদযাপিত হবে না? সেই ভাবনা থেকে সুজয়প্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের নিবেদন ‘শিক্ষাতীর্থ’। যা ১২ জুন রাত ৯টায় সরাসরি দেখা যাবে এস.পি.সি ক্রাফটের ফেসবুক পেজে।
অনুষ্ঠান কী ভাবে সাজিয়েছেন সুজয়? আনন্দবাজার ডিজিটালকে অভিনেতা-বাচিক শিল্পী জানিয়েছেন, বিশ্বভারতীর নানা রূপ দর্শক-শ্রোতাদের সামনে বলবেন সুপ্রিয় ঠাকুর, প্রমিতা মল্লিক, অধ্যাপক মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, চন্দ্রোদয় ঘোষ, তমোজিৎ রায়, ডঃ পবিত্র সরকার, মালবিকা ভট্টাচার্য, আনন্দ লি তান, অদিতি রায়, নন্দিতা বসু সর্বাধিকারীর মতো সেখানকার গুণী প্রাক্তনীরা। রবীন্দ্রগান শোনাবেন সাশা ঘোষাল, প্রিয়ম মুখোপাধ্যায়, শ্রমণা চক্রবর্তী এবং ঋতপা ভট্টাচার্য। অনুষ্ঠানের সূত্রধর সুপর্ণা দত্ত। ভাষ্যরচনায় কেতকী মুখোপাধ্যায়।
সুজয় প্রসাদের আরও দাবি, ১৯৯৭ সালে আম্রকুঞ্জের লাল মাটির মঞ্চে ‘দেশিকোত্তম’ উপাধি গ্রহণ করতে এসে লতা মঙ্গেশকর স্বীকার করেছিলেন, "ঠাকুর ঘর সে প্রসাদ লেনে কে লিয়ে আয়ে হ্যায় হাম"। সেই ‘ঠাকুর ঘর’কে শ্রদ্ধা জানাতে পেরে টিম এসপিসি ক্রাফ্ট সত্যিই তৃপ্ত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy