উডেন মোজাইক ফ্লোরের সঙ্গে মানানসই তাঁদের কেতাদুরস্ত খাট-ও। দেখলে মনে হয় যেন রূপকথার পাতা থেকেই উঠে এসেছে কোনও রাজকন্যার মনোরম শয্যা।
০৭১৫
শোওয়ার ঘরে যাতে আলো বাতাসের অভাব না হয়, তার জন্য রাখা হয়েছে ফ্লোর টু সিলিং উন্মুক্ত জানালা। চোখ রাখলেই দেখা যায় বাড়ির সবুজ বাগান।
০৮১৫
ভারী আসবাবপত্রের বদলে আনন্দ ও সোনম ভালবাসেন ছিমছাম আসবাব।
০৯১৫
ট্রেন্ডি বুক শেল্ফ জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দম্পতির পছন্দের বই।
১০১৫
শোওয়ার ঘরের মতো আনন্দের কাজের জায়গাতেও আলো বাতাসের অভাব নেই। তিন পাল্লার দরজার বাইরে প্রশস্ত সবুজ।
১১১৫
কাজ করতে করতে ক্লান্ত লাগলে আনন্দ গড়িয়ে নিতে পারেন মনোরম অ্যাপহোলস্ট্রিতে সাজানো আরামকেদারায়। অথবা ঘরের নিভৃতকোণে বইয়ের সঙ্গে কাটাতে পারেন অবসর।
১২১৫
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে সোনম তাঁর শাশুড়িকে চমকে দিয়েছিলেন সারপ্রাইজ গিফ্টে। সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে আনন্দের মা প্রিয়া দাঁড়িয়ে আছেন সুসজ্জিত লিভিংরুমে।
১৩১৫
বাড়ির রান্নাঘর সাজানো আধুনিক সাজসরঞ্জামে। তবে গৃহসজ্জায় কোথাও তারকাসুলভ বাহুল্য নেই। আখরোট রঙা রান্নাঘরের বিভিন্ন অংশে ব্যবহার করা হয়েছে সাদাকালোর মোটিফ। মাঝে মাঝেই রান্নাঘরে শখের রেসিপি ট্রাই করেন সোনম।
১৪১৫
আহুজা দম্পতির বাড়ির অন্যতম বৈশিষ্ট্য বড় বাগান। অবশ্য শুধু বাগান বললে ভুল হবে। অলস পদচারণার পাশাপাশি সেখানে মজুত শরীরচর্চার সব উপকরণও।
১৫১৫
বাগানে যোগাভ্যাস করেন আনন্দ আহুজা। সেখানে রয়েছে বাস্কেটবল কোর্ট-ও। প্রায়ই খেলতে দেখা যায় আনন্দ এবং তাঁর ভাই অনন্ত আহুজাকে।