Advertisement
৩০ অক্টোবর ২০২৪
Shahid-Kareena

বিচ্ছেদের পরেও দু’দিন মুখোমুখি হন করিনা-শাহিদ! ঠিক কী হয়েছিল?

বর্তমানে দু’জনই সুখে সংসার করছেন। কিন্তু এক সময়ে করিনা-শাহিদের বিচ্ছেদ নিয়ে কম চর্চা হয়নি।

Shahid Kapoor and Kareena Kapoor had met and shoot for Jab We Met after their break up

(বাঁ দিকে) করিনা কপূর খান, শাহিদ কপূর। ছবি: সংগৃহীত।

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৭ মে ২০২৪ ১৯:১০
Share: Save:

বলিউডে এক সময়ে অন্যতম চর্চিত যুগল ছিলেন করিনা কপূর ও শাহিদ কপূর । বর্তমানে দু’জনই সুখে সংসার করছেন। কিন্তু এক সময়ে তাঁদের বিচ্ছেদ নিয়ে কম চর্চা হয়নি। শোনা যায় ‘জব উই মেট’ ছবির শুটিং এর সময়েই করিনা-শাহিদের সম্পর্কে চিড় ধরে। এই ঘটনা নিয়ে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কথা বললেন পরিচালক ইমতিয়াজ় আলি।

‘জব উই মেট’ মুক্তি পায় ২০০৭ সালে। পর্দায় শাহিদ ও করিনার রসায়নেও মুগ্ধ হয়েছিলেন দর্শকরা। কিন্তু পর্দার পিছনের চিত্রটা ছিল তখন একদম ভিন্ন। সেই সময়েই সম্পর্কে ভাঙন ধরছিল তাঁদের। কিন্তু তার চিহ্ন মাত্র প্রকাশ পায়নি শাহিদ-করিনার অভিনয়ে। নিজেদের সমস্যা কখনও ছবির সেটেও নিয়ে আসেননি তাঁরা। ইমতিয়াজ় দু’জনেরই পেশাদার আচরণের প্রশংসা করেছেন সাক্ষাৎকারে।

বেশ কয়েক বছর সম্পর্কে ছিলেন শাহিদ ও করিনা। ২০০৬-এ রাস্তা আলাদা হয়ে যায় তাঁদের। বিচ্ছেদ হওয়ার পরের দু’দিন মুখোমুখি হয়েছিলেন তাঁরা।

ইমতিয়াজ় বলছেন, ‘‘ছবির শুটিং শেষ হওয়ার সময়ে ওরা সম্পর্কে ইতি টানে। পুরো ছবিটার শুটিংই প্রায় হয়ে গিয়েছিল। ওদের বিচ্ছেদের পরেও দু’দিন বাকি ছিল শুটিং-এর। আমাদের কাজটা শেষ করতেই হত। কিন্তু ওরা সম্পূর্ণ পেশাদার ছিল। ওদের ব্যক্তিগত জীবনে কী চলছে, তার বিন্দু মাত্র প্রভাব পড়েনি ছবিতে।’’

ইমতিয়াজ় এও জানান যে, ‘জব উই মেট’-এ ‘গীত‘ ও ‘আদিত্য’ চরিত্রে তাঁর প্রথম পছন্দ ছিল ববি দেওল ও প্রীতি জ়িন্টা। কিন্তু ববি অন্য কাজে ব্যস্ত থাকায়, তা আর হয়নি। তখন শীর্ষ দুই চরিত্রের জন্য ইমতিয়াজ় বেছে নেন শাহিদ ও করিনাকে। সেই সময়ে শাহিদ ও করিনার মধ্যে সম্পর্কের সমীকরণ মোটেও ভাল ছিল না। কিন্তু তার কোনও প্রভাব পড়েনি ছবিতে।

উল্লেখ্য, ২০১২-য় সইফ আলি খানের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন করিনা। অন্যদিকে ২০১৫ সালে মীরা রাজপুতকে বিয়ে করেন শাহিদ।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE