২০০৪ সালে সইফের আর তাঁর প্রথম স্ত্রী অমৃতা সিংহের বিচ্ছেদের পর মায়ের কাছেই বড় হয়েছেন সারা। ছবি—সংগৃহীত
পিতা সইফ আলি খান পটৌদি বংশের দশম নবাব। তাই সারা আলি খান নবাব-কন্যা। অথচ কেউ তাঁকে ‘রাজকন্যা’ বললে খুবই অদ্ভুত লাগে অভিনেত্রী সারা আলি খানের। সম্প্রতি ‘গ্যাসলাইট’ ছবির প্রচারে এসে অভিনেত্রী বললেন, “রাজকীয় ব্যাপারটা আসলে ঠিক কী, তা আমার কাছে স্পষ্ট নয়।”
‘গ্যাসলাইট’-এ সারা এমন এক বিধ্বস্ত নারীর চরিত্রে অভিনয় করছেন, যে চরিত্রটি তার বাবাকে খুঁজতে ঘরে ফেরে। সেখানে রাজসিক এক জমিদারি আছে তাদের। সেই চরিত্রের সঙ্গে সারার বাস্তব জীবনের মিল খুঁজতে গেলে অভিনেত্রী জানান, রাজা-নবাব এ সব উপাধির দিন শেষ হয়ে গিয়েছে ১৯৭১ সালে পাশ হওয়া আইনেই।
তবু, সইফ-কন্যাকে শুনতে হয়, তিনি রাজকন্যা! শুনে মোটেই প্রীত হন না সারা। বললেন, “আমার অদ্ভুত লাগে, যখন কেউ আমার সম্পর্কে এমনটা ভাবেন। রাজকীয় কিছুর সঙ্গে নিজেকে আমি যুক্ত করতে পারি না কোনও দিনই।”
২০০৪ সালে সইফ আর তাঁর প্রথম স্ত্রী অমৃতা সিংহের বিচ্ছেদের পর মায়ের কাছেই বড় হয়েছেন সারা। বাবা এবং মা আলাদা বাড়িতে থাকতেন, দু’জনকে একসঙ্গে না পেয়ে আবদার জমে উঠত তাঁর।
ছোটবেলার কথা টেনে এনে সারা বলেন, “আমি মুম্বই শহরের জুহুতেই জীবনের বেশির ভাগ সময় থেকেছি আমার মায়ের সঙ্গে। বাবার সঙ্গে দেখা করতে যেতাম বান্দ্রায়। ছুটি কাটাতাম হিমাচল প্রদেশ, কেদারনাথ, জম্মু-কাশ্মীরে। সত্যিই আমি জানি না, রাজকীয়তা ব্যাপারটা কী।”
ডিজ়নি প্লাস হটস্টারে আগামী ৩১ ডিসেম্বর থেকে সম্প্রচারিত হবে ‘গ্যাসলাইট’। লক্ষ্মণ উতেকরের নতুন ছবিতেও ভিকি কৌশলের সঙ্গে কাজ করছেন সারা। হাতে রয়েছে আরও একগুচ্ছ কাজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy