রিয়া।
বাড়ি থেকে বেরতেই ছবি শিকারিরা ঘিরে ধরল রিয়ার বাবা ইন্দ্রজিৎ চক্রবর্তীকে। আর তাতেইসোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগরে দিলেন রিয়া। প্রায় এক মাস পরে ইনস্টাগ্রামে সক্রিয় হয়ে রিয়ার প্রশ্ন, “আমার এবং পরিবারের উপর হুমকি আসছে। কীভাবে বাঁচব আমরা? পুলিশও কোনও সাহায্য করছে না। আমরা নিরাপত্তা চাই।”
বৃহস্পতিবার ব্যাঙ্কের লকারের চাবি নিয়ে রিয়ার বাবাকে আবারও তাদের দফতরে ডেকে পাঠায় ইডি। রিয়ার শেয়ার করা ভিডিয়োতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, তাঁর বাবার দেখা পাওয়া মাত্রই পাপারাৎজিরা ছেঁকে ধরে তাঁকে। পুলিশ যদিও আগলে তাঁকে জনস্রোত থেকে বার করে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকেন। কিন্তু তাতেও বিশেষ লাভ হয় না। এর পরেই ইনস্টাগ্রামে দু'টি ভিডিয়ো শেয়ার করেন রিয়া। তাতে লেখা, “এই চিত্র আমার বাড়ির সংলগ্ন এলাকায়। আমরা ইডি, সিবিআইয়ের সঙ্গে যথাসাধ্য সহযোগিতা করার চেষ্টা করছি। কিন্তু আমার রিটায়ার্ড বাবার সঙ্গে আজ এমনটা করা হল। স্থানীয় থানায় জানিয়েও লাভ হয়নি। তদন্তে সহযোগিতা করার জন্য আমার পরিবারের নিরাপত্তার বিষয়টি সুনিশ্চিত করা হোক।”
আর একটি ভিডিয়োতে রিয়ার অভিযোগ তাঁদের দশ বছরের পুরনো নিরাপত্তারক্ষীকেও হেনস্থা করা হয়েছে। রিয়ার প্রশ্ন, “এগুলো অপরাধ নয়? কে দায়ী এ সবের জন্য? আমরা কি বর্বর? এ সবের কোনও আইন নেই? বাচ্চা এবং বয়স্করাও থাকেন এখানে।”পোস্টে মুম্বই পুলিশকেও ট্যাগ করেন রিয়া। এর পরেই মুম্বই পুলিশ রিয়ার বাড়িতে গিয়ে ঘটনার সামাল দেয়।
Rhea Chakroborty ka naya drama shuru.... watchman ko v nhi choda... script de kar bolne ko kaha..
— Ankit Bharadwaj (@itsAnkit07) August 27, 2020
I thought dis is a Rhea's PR stunt#ArrestRheaChakraborty #ShameOnAajTak #BoycottAajtak pic.twitter.com/YupPnCYPYt
যদিও এর খানিক পরেই রিয়া সেই ভিডিয়োটি মুছে দেন। কেন তিনি ভিডিয়োটি মুছে দিলেন, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। তবে রিয়া ভিডিয়ো মুছে দেওয়ার আগেই তা ভাইরাল হয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এর আগেও বেশ কয়েকজন ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী রিয়াকে মৃত্যুর হুমকি, কদর্য ভাষায় গালাগাল দেওয়ার জন্য সাইবার সেলে অভিযোগ জানিয়েছিলেন রিয়া। তিনি যে আতঙ্কিত সে কথা জানিয়েই এ বারও পুলিশি সাহায্য চাইলেন অভিনেত্রী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy