রশ্মিকা এখনও তাঁর আচরণ নিয়ে কড়া সমালোচনার মুখোমুখি হন। তবু জীবনের ইতিবাচক দিকগুলির প্রতিই নজর থাকে তাঁর। ছবি: সংগৃহীত।
মুখে আলগা হাসি ধরে রাখেন, অথচ ভিতরে ভিতরে তোলপাড়। ছোটবেলা থেকেই নিজেকে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়েছেন রশ্মিকা মন্দনা। তাঁর কথার উল্টো মানে করতেন সহপাঠী থেকে শুরু করে শৈশবের খেলার সঙ্গীরাও। ২৬ বছর বয়সে এসেও সেই সমস্যা পুরোপুরি দূর হয়েছে বলা যায় না। অথচ এখন খ্যাতির শিখরে ‘পুষ্পা’ অভিনেত্রী। কেবল দক্ষিণে সীমাবদ্ধ নেই তাঁর নাম। দেশ জুড়ে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। হাতে একের পর এক ছবির চুক্তি। তার পরও কেন মনখারাপ অভিনেত্রীর?
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শৈশবের অন্ধকার অধ্যায় নিয়ে মুখ খুললেন রশ্মিকা। তাঁর কথায়, “পরিবার-পরিজন ছেড়ে দূরের হস্টেলে বড় হয়েছি। সেখানেও সমস্যা হত। আমার বয়সি কেউ আমাকে বুঝত না। খুব কষ্ট হত। এমনও দিন গিয়েছে, ঘরে দরজা বন্ধ করে চিৎকার করে কেঁদেছি। দিনের পর দিন ও ভাবেই পড়ে থেকেছি।”
রশ্মিকা আরও জানান, তাঁর মা পাশে ছিলেন। একমাত্র মা সে সময় তাঁকে আগলে রাখার চেষ্টা করেছিলেন। যন্ত্রণার উপশম হয়েছিল তাতেই।
রশ্মিকা এখনও তাঁর আচরণ নিয়ে কড়া সমালোচনার মুখোমুখি হন। তবু জীবনের ইতিবাচক দিকগুলির প্রতিই নজর থাকে তাঁর। ‘গুডবাই’-এর পর বলিউডে তাঁর আরও এক ছবি ‘মিশন মজনু’ মুক্তি পেল সম্প্রতি।
রশ্মিকার দাবি, তিনি সব কথা শুনতে চান। তাঁর বিরুদ্ধে মানুষের রাগের কারণ খতিয়ে দেখতে চান, তবে একটি শর্তে। ঠিক ভাবে কথা বলতে হবে, ভদ্র ভাষায়। ঘৃণার উদ্যাপন চলবে না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy