(বাঁ দিকে) চিরঞ্জীবী,নরেন্দ্র মোদী, রামগোপাল বর্মা। ছবি: সংগৃহীত।
দিন কয়েক আগে ঘোষিত হয়েছে পদ্ম সম্মানের তালিকা। সেখানে পদ্মবিভূষণ সম্মানে সম্মানিত করা হচ্ছে দক্ষিণের মেগা তারকা চিরঞ্জীবীকে। তাঁর নাম ঘোষণার পরই ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান অভিনেতা। ধন্যবাদ জানান ছেলে রাম চরণও। সবার এত আনন্দ দেখে তিনিও আনন্দে থাকার ভনিতা করতেই পারন, জানালেন পরিচালক রামগোপাল বর্মা।
সিনেমা চলে না তাঁর। মাঝে মধ্যেই বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে উঠে আসেন শিরোনামে। এ বার তাঁর নিশানায় চিরঞ্জীবী। রামগোপাল তাঁর এক্স অ্যাকাউন্টে লেখেন, ‘‘আমি কখনও শুনিনি শ্রী পদ্ম সুব্রহ্মণ্যন ও শ্রী বিন্দেস্বর পাঠককে একই আসনে বসানো হয়। আমি এই পুরস্কারটা নিয়ে একাবেরই ভাবিত নই। যদি চিরঞ্জীবী গারু (দাদা) খুশি থাকেন, আমিও চেষ্টা করছি খুশি দেখানোর।’’
পরিচালকের এ হেন মন্তব্যের পর কারও সমর্থন তো পাননি। উল্টে তার কপালে জুটেছে সমালোচনা ও নিন্দা। প্রসঙ্গত, শ্রী পদ্ম সুব্রহ্মণ্যন খ্যাতনামী ভরতনাট্যম শিল্পী। যিনি নিজে ২০০৩ সালে এই সম্মান পেয়েছেন। অন্য জন হলেন বিন্দেস্বর পাঠক। ভারতের খ্যাতনামী সমাজবিদ। পরিচালকের এই দুইয়ের তুলনা টানায় ক্ষুব্ধ নেটাগরিকদের একটা বড় অংশ তাঁদের কেউ বলেছেন,‘‘ আপনার বিন্দেস্বর পাঠককে নিয়ে শীঘ্রই পড়াশোনা শুরু করা উচিত।’’ অন্য আর একজন লেখেন, ‘‘আপনার জানার গণ্ডিটা বাড়ান।’’ কারও মতে, আপনি বিন্দেস্বর পাঠককে নিয়ে কিছু জানানে না সেটা আপনার সমস্যা, উনি কোন তারকার চেয়ে কম কিছু নয়।’’ যদিও এই গোটা ঘটনায় চিরঞ্জীবীর তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy