সপরিবারে রাজ চক্রবর্তী।
মরুর দেশে সপরিবারে, সবান্ধবে রাজ চক্রবর্তী। আকাশপথে উড়ে সদ্য মাটি ছুঁয়েছেন। পা রেখেছেন জয়পুরে। সেখান থেকেই ফোনে আনন্দবাজার অনলাইনকে জানিয়েছেন, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ের পরের ছবির শ্যুট শুরু হয়ে যাবে। কাজের চাপ রাজেরও। তার মধ্যে চার দিন সময় চুরি করে নিয়েছেন। তাই গন্তব্য ‘গোলাপি শহর’! রাজ-পরিবারের সঙ্গে রয়েছেন পারিবারিক বন্ধু, অভিনেত্রী ফলক রশিদ ও তাঁর স্বামী।
বেড়াতে যাচ্ছে বুঝতে পেরেই মহাখুশি ইউভান। গাড়ির জানলা দিয়ে মুখ বাড়িয়ে দেখেছে সব কিছু। নতুন শহর দেখে বড় বড় চোখে উপচে পড়ছে বিস্ময়! সপরিবারে ছুটি কাটানোর পাশাপাশি আর কী কী পরিকল্পনা বিধায়ক-পরিচালক রাজ চক্রবর্তীর? তাঁর কথায়, ‘‘আজমের শরিফ দরগা, খাটুসাম, নিমরানা দুর্গ-য় যাব। এক দিন দিল্লিতে থাকব। ফলকের সঙ্গে সালাসার বালাজি মন্দিরে যাব।’’ রাজ রাজনীতিতেও আছেন ধর্মেও? বিধায়কের দাবি, ‘‘ধর্ম আমাদের সঙ্গে জুড়ে আছে। আমাদের মানবিক বোধে রয়েছে ধর্ম। পাশাপাশি, আমরা কোথাও ঘুরতে গেলে ধর্মীয় স্থানও বাদ দিই না। যেমন, পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দির, কামাখ্যা মন্দির ইত্যাদি।’’
এই মুহূর্তে রাজ্য-রাজনীতি উত্তপ্ত। তর্ক-বিতর্ক থেকে দূরে থাকার জন্যই কি চার দিনের ছুটি? রাজের পাল্টা বক্তব্য, রাজনীতি সব সময়েই উত্তপ্ত থাকবে। রাজনীতি কি আর শান্তির জায়গা? এর সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবন কোনও ভাবেই জড়িত নয়। জয়পুরে আসার পরিকল্পনা চক্রবর্তী পরিবার অনেক দিন আগেই করে রেখেছে। ঘুরে-বেড়ানোর পাশাপাশি জমিয়ে রাজস্থানী খাবার খেতে সবাই যাবেন চৌকিধানিতে। ‘ফেলুদা’র জটায়ুর মতো নিশ্চয়ই উটের পিঠে চাপবেন? এখানেই ফের ব্যতিক্রম রাজ। বললেন, ‘‘কখনও কোনও পশুর পিঠে চাপি না। তাই উটের পিঠে ওঠা হবে না আমার।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy