প্রেম দিবসেই প্রেমিকা প্রিয়া বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিয়ে করলেন প্রতীক বব্বর। কিন্তু বিয়েতে ডাকলেন না বাবা রাজ বব্বরকে। উপস্থিত ছিলেন না ভাই বোনেরা। বিয়ের দিন মা স্মিতা পাটিলের ছবিকে সাক্ষী রেখে বিয়ে করেন প্রতীক। ছোটবেলা থেকে দূরত্ব বাবার সঙ্গে। প্রতীকের জন্মের সাত দিনের মাথায় মৃত্যু হয় স্মিতার। দাদু-দিদার কাছে মানুষ। স্মিতার মৃত্যুর পর ফের বিয়ে করেন রাজ। দ্বিতীয় স্ত্রীর দুই সন্তান। আর্য বব্বর ও প্রীতি বব্বর। ভাইয়ের বিয়েতে নিমন্ত্রণ পাননি তাঁরা। তাতেই অভিমানী দিদি। নেপথ্যে রয়েছে অন্য কারও অভিসন্ধি?
আরও পড়ুন:
প্রিয়ার সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়লেন প্রতীক। কিন্তু নিজের বিয়েতে শামিল করলেন না পরিবারকে। এই প্রসঙ্গে সৎভাই আর্য বলেন, ‘‘কেউ নিশ্চয়ই ওর মাথাটা খাচ্ছে। ও পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেই চায় না। তবে ও মানুষ হিসাবে তেমন না, কেউ ওকে চালনা করছে।’’ এক ধাপ এগিয়ে মন্তব্য করলেন বোন প্রীতি। তাঁর মতে, আসলে কেউ একজন ভীষণ ভাবে প্রচার পেতে উতলা হয়ে উঠেছেন। যদিও প্রতীক সব সময় আমার ভাই থাকবে। এমন কিছু লোক ওর চারপাশে আছে যাঁরা ওকে প্রভাবিত করছেন। যদিও কারও নাম নিয়ে তাঁদের বিব্রত করতে চাই না।’’ তবে কি স্ত্রী প্রিয়ার দিকেই আঙুল তুললেন ননদ প্রীতি। যদিও তিনি জানান, একেবারেই তেমনটা নয়। প্রীতি বলেন, ‘‘প্রিয়া খুব ভাল মেয়ে। প্রতীক ভাগ্যবান যে ওকে পেয়েছে।’’