ঋতাভরীর আমন্ত্রণে কালীপুজোর সকালে নিখিল পৌঁছে গেলেন মূক-বধির শিশুদের স্কুলে।
কথা রাখলেন নিখিল জৈন। আগেই বলেছিলেন, আরও বেশি করে সমাজসেবা করবেন। সেই মতোই ঋতাভরী চক্রবর্তীর ডাকে সাড়া দিয়ে কালীপুজোর সকালে বস্ত্র ব্যবসায়ী পৌঁছে গিয়েছেন মূক-বধির শিশুদের স্কুলে। নিখিলকে আচমকা দেখে একইসঙ্গে বিস্মিত এবং আনন্দিত পড়ুয়ারা। মুখে কথা ফোটেনি। তাদের হাসিই যেন ঝরেছে কথা হয়ে। খুশিতে ঝলমলে মুখগুলো ততক্ষণে ঘিরে ধরেছে ঋতাভরী, নিখিলকে। ব্যবসায়ীর হাতে কচিকাঁচাদের জন্য একরাশ উপহার! ঋতাভরী নিয়ে গিয়েছিলেন নানা স্বাদের কেক।
উৎসবের দিন। সকলের জন্য নিখিল নিয়ে গিয়েছিলেন নতুন পোশাক। তাঁরই কারখানায় তৈরি। আনন্দবাজার অনলাইনকে বলেছেন, ‘‘ঋতাভরী আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। দীপাবলির সকালটা এক দল শিশুর সঙ্গে ভালই কাটল। ওর সহকারী মধুজা সঙ্কেতে কথা বলার পদ্ধতি শিখিয়ে দিলেন।’’
ছোটদের সঙ্গে ছোট্ট ছোট্ট আনন্দের এই মুহূর্তগুলোকে ছবিতে, ভিডিয়োয় বন্দি করেছেন অভিনেত্রী। পোস্ট করেছেন ইনস্টাগ্রামে। খুশি তিনিও। পোস্টে ঋতাভরী লিখেছেন, ‘দীপাবলিতে আমার বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটালাম। নতুন জামা পেয়ে ওরা খুব খুশি। পড়ুয়াদের ঝলমলে মুখগুলোই আমার কাছে সেরা উপহার।’
নিখিল জানিয়েছেন, আগামী দিনে তিনি আবার যাবেন ওই স্কুলে। আরও বেশি করে সময় কাটাবেন শিশুদের সঙ্গে। তাঁর কথায়, সমাজসেবার মাধ্যমে ইতিবাচক ভাবনা ছড়িয়ে দিতে চান তিনি। অতিমারির সময়ে নিখিলের সংস্থা পোশাক, অর্থ দিয়ে দুর্গতদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছে। সেই সমস্ত কাজ আরও বেশি করতে চান বলে জানিয়েছেন নিখিল। তাঁর দাবি, এতে মনের দিক থেকে ইতিবাচক থাকতে পারছেন তিনিও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy