সময় যত বাড়ছে, ভালবাসার রং গাঢ় হচ্ছে তাঁদের।
‘পলট পলট পলট!’ নায়কের মনের কথা শুনে নায়িকা ফিরে তাকাল। তারপরেই শুরু হয়েছিল প্রেমের গল্প।
নেহা কক্কর এবং রোহনপ্রীত সিংহের ভালবাসার শুরুটাও কিছুটা একই ভাবে। সেই রূপকথার গল্পই তাঁরা শেয়ার করলেন ‘ইন্ডিয়ান আইডল’-এর মঞ্চে।
আর ৫টা দিনের মতোই দিন শুরু করেছিলেন রোহন। এর পর একটা ফোন ঘুরিয়ে দিল জীবনের মোড়।
নস্টালজিয়া রোহনের গলায়, “আমি আমার পাগড়ি বাঁধছিলাম। তখন আমি চণ্ডীগড়ে। ওর(নেহার) ম্যানেজমেন্টথেকে তখন ফোন আসে। জানতে চাওয়া হয় নেহার একটি ভিডিয়োতে আমি ওর সঙ্গে কাজ করব কি না।”
রোহনের কাছে নেহা তখন শুধুই একজন তারকা। এই মুহূর্তে বলিউডের প্রথম সারির গায়িকা। তাঁর সঙ্গে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাননি রোহন। এক কথায় রাজি হয়ে যান পঞ্জাব ইন্ডাস্ট্রির উঠতি গায়ক।
এর পরেই সেই বিশেষ মুহূর্ত। ‘নেহু’-র সঙ্গে ‘রোহু’-র প্রথম দেখা। সেই দিনটার কথা মনে করে রোহন বললেন, “আমার মনে আছে আমি যখন ঘরে ঢুকেছিলাম, নেহা সেখানেই বসেছিল। সেই মুহূর্তটা আমার জীবন বদলে দিয়েছিল।”
নেহাকে ‘ভগবানের প্রিয় সন্তান’, আখ্যা দিয়েছেন রোহনপ্রীত। তিনি মনে করেন, ‘নেহু কা বিয়া’গানের সঙ্গেই নেহা রোহনেরও ভাগ্য লিখেছিলেন।
তাঁর প্রতি রোহনের ভালবাসা দেখে আবেগে ভেসেছেন নেহাও। চোখের কোণে জল চিকচিক করছিল তাঁর। রাখঢাক না করেই সকলের সামনে জড়িয়ে ধরলেন রোহনকে। নবদম্পতির ভালবাসা দেখে আপ্লুত উপস্থিত সকলেই।
আরও পড়ুন: বিয়ের মুখে ভাঙে প্রেম, বলিউডে বার বার ব্যর্থ উদয়ের ‘আত্মহত্যার ইচ্ছে’ কি নিছক রসিকতা ছিল?
এরপর সেই এপিসোডটির প্রোমো নিজের ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে শেয়ার করে নেহা লিখেছেন, ‘ও আমাকে কাঁদিয়েছে। আমি সৌভাগ্যবতী। ঈশ্বর রোহনপ্রীতের মঙ্গল করুন। ওর মত ভাল মানুষ দেখাযায় না।”
প্রায় ৪ মাস হল বিয়ে সেরেছেন তাঁরা। সময় যত বাড়ছে, ভালবাসার রং গাঢ় হচ্ছে তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy